পাতা:ভারত-প্রতিভা (প্রথম খণ্ড) - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/২৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। ३४७ করুণার প্রতিমূৰ্ত্তি, আদর্শ মাতৃভক্ত সন্তান ঈশ্বরচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগর মহাশয়ও এইরূপভাবের কথা বলিয়াছিলেন। বঙ্গজননী, উনবিংশ শতাব্দীতেও এই-- রূপ পিতৃমাতৃভক্ত আদর্শ সন্তান বক্ষে ধারণ করিয়া ধন্য হইয়াছেন, বাঙ্গালী জাতির ললাটে গৌরবের দীপ্ত তিলক পরাইয়া কৃতাৰ্থ করিয়াছেন। ১৮৮১ খৃষ্টাব্দে, পিতৃবিয়োগের কিছুকাল পরে বঙ্কিমচন্দ্র বাঙ্গালা সরকারের সহকারী সম্পাদক ( Assistant Sceretary ) পদে নিযুক্ত স্কন । এই পদে নিযুক্ত হইবার পর তদানীন্তন সেক্রেটারী মেকলে সাহেবের সহিত বঙ্কিমচন্দ্রের সামান্য মনোমালিন্য ঘটিয়াছিল। পরিণামে উক্ত পদ উঠিয়া যাওয়ায় বঙ্কিমচন্দ্ৰ পুনরায় ডেপুটী ম্যাজিষ্ট্রটরূপে আলিপুরে বদলী হন। তথা হইতে কয়েক মাসের জন্য বারাসতে গিয়া তিনি যাজপুরে গমন করেন। যাজপুরে ছয় মাস কাৰ্য্য করার পর তিনি তথা ঠাইতে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করেন ৷ ” ১৮৮২ খৃষ্টাব্দে বঙ্কিমচন্দ্রের সঙ্গে হেষ্টি সাহেবের মসী-যুদ্ধের সূচনা ঈয়। এই যুদ্ধের কাহিনী বাঙ্গালী সাহিত্যসেবিমাত্রেই অবগত আছেন। শোভাবাজার রাজবাটীর শ্ৰাদ্ধ উপলক্ষে হেষ্টি সাহেব হিন্দুধৰ্ম্মকে আক্রমণ করিয়া “ষ্টেটসম্যান” সংবাদপত্রে এক প্ৰবন্ধ লেখেন। বঙ্কিমচন্দ্র একজন খৃষ্টানের এরূপ ঔদ্ধত্যকে মার্জনা করিতে পারিলেন না। হেষ্টি সাহেবের গালাগালির উত্তরে ছদ্মনামে তিনি উক্ত পত্রে প্রত্যুস্তুর দিলেন। দীর্ঘকাল মসী-যুদ্ধের পর বঙ্কিমচন্দ্ৰ শেষ পত্রে আপনার নাম “প্ৰকাশ করিয়াছিলেন । । S DBBB DBB BDDBDY BBBD BDDD DBB DDD DBDBDSi লেন। এখানে অবস্থানকালে হাওড়ার তদানীন্তন ম্যাজিষ্ট্রেট ওয়েষ্ট