পাতা:ভারত-প্রতিভা (প্রথম খণ্ড) - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/২৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&és , ভারত-প্রতিভা । মেকটু সাহেবের সহিত তাহার মনোমালিন্ত ঘটে। কোনও মোকদ্দমার বিচারে বঙ্কিম বাবু আসামীকে খালাস দিয়াছিলেন। ম্যাজিষ্ট্রেট সেজন্য ক্রুদ্ধ হইয়া বঙ্কিমচন্দ্রের এজলাসে প্রবেশ পূর্বক বঙ্কিমচন্দ্রের কাৰ্য্যের সমালোচনা করেন। ইহাতে আদালতের অবমাননা হয়। ৰঙ্কিমচন্দ্ৰ সাহেবের বিরুদ্ধে নির্ভীকভাবে “প্রসিডিংস” লিখিতে আরম্ভ করিলেন । । সাহেব আইনজ্ঞ ; তিনি নিজের ত্রুটি বুঝিতে পারিয়া তাহার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করেন। বঙ্কিমচন্দ্রও তাঁহাকে রেহাই দেন। বঙ্কিমচন্দ্র সরকারের সেবা করিয়াও কোনও দিন মনুষ্যত্বকে খৰ্ব্ব । হইতে দেন নাই। স্বাধীনভাবে তেজের সহিত তিনি গবৰ্ণমেণ্টের কাজ করিতেন। কাহারও রক্তচক্ষু দর্শনে তিনি কৰ্ত্তব্যভ্ৰষ্ট হইতেন না। বঙ্কিমচন্দ্রের কাৰ্য্যকালের ইতিহাসে এমন বহু ঘটনার সমাবেশ আছে যে, তাহার উল্লেখ ক্ষুদ্র প্রবন্ধে অসম্ভব। মোটের উপর এই বলা যায় যে, প্তাহার মত কৰ্ত্তব্যপরায়ণ, ন্যায়নিষ্ঠ, নিৰ্ভীক ও তেজৰী दांत्री কৰ্ম্মচারী সে সময় রাজসরকারে অতি অল্পসংখ্যকই ছিলেন। কিন্তু দক্ষতার সহিত কাজ করা সত্ত্বেও ইংরাজ হাকিমদিগের সহিত কোনও দিন তিনি ঐক্য স্থাপন করিয়া চলিতে পারেন নাই। বঙ্কিমচন্দ্ৰ বুঝিলেন, এরূপভাবে क्क्श्ं कद्भिन्न कांख्ञ कद्भां 5cश न । शङझ१ fsf sv & 0 খৃষ্টাব্দে কাৰ্য হইতে অবসর গ্রহণ করিবার জন্য আবেদন করিলেন । সরকার তাহাকে রেহাই দিলেন না। তখনও তাঁহার পঞ্চান্ন বৎসর বয়স হইতে দুই বৎসর বাকী। রোগে অকৰ্ম্মণ্য হইয়া না পড়লে গবৰ্ণমেণ্ট পুরা পেন্সনে কাহাকেও অবসরগ্রহণের অনুমতি দেন না; সুতরাং বঙ্কিমচন্দ্রের আবেদন ব্যর্থ হইল। বঙ্কিমচন্দ্র নিরুৎসাহ হইলেন a以