" ቅgዓ• ख्tइड-aङिख्छ। ब्राबिधि, श्ङ्ग ঠাকুর, নিতাই দাস বৈরাগী, লক্ষ্মীকান্ত বিশ্বাস প্রভৃতি" কয়েকজন খ্যাতনামা প্রাচীন কবির জীবন-চরিত, গীত ও পদাবলী প্ৰকাশ করিয়াছিলেন। স্বতন্ত্র গ্রন্থাকারে সেগুলি মুদ্রিত করিবার ষ্ঠাহার সংকল্প ছিল ; কিন্তু সে সংকল্পকে কাৰ্য্যে পরিণত করিবার অবসর তিনি পরে পান নাই। প্রকৃতপক্ষে প্রাচীন বঙ্গীয় কবিদিগের জীবন-বৃত্তান্ত সংগ্ৰহ বিষয়ে ঈশ্বর গুপ্তই প্রথম ও প্ৰধান উদ্যোগী ছিলেন । ১২৬৪ সালের ১লা বৈশাখ প্রভাকরে ঈশ্বর গুপ্ত “প্ৰবোধ প্রভাকর।” নামক একখানি গ্ৰন্থ প্ৰকাশ করিতে আরম্ভ করেন । ১লা ভাদ্র উক্ত গ্ৰন্থ সমাপ্ত হয়। পরে “হিতপ্রভাকর” ও “বোধেন্দুবিকাশ” নামক অপর দুইখানি গ্ৰন্থও মাসে মাসে “প্ৰভাকরে” মুদ্রিত করিয়া সমাপ্ত করেন। “শ্ৰীমদ্ভাগবত” গ্ৰন্থখানিকে বাঙ্গাল কবিতায় অনুবাদ করিবার জন্য ঈশ্বরচন্দ্রের বহুদিন হইতে আগ্রহ ছিল। ক্রমে তিনি উহা অনুদিত করিতে আরম্ভ করেন ; কিন্তু মঙ্গলাচরণ ও কয়েকটি শ্লোকের অনুবাদ ছাড়া অধিক দূর তিনি অগ্রসর হইতে পারেন নাই। রোগের প্রবল আক্রমণে বাধ্য হইয়া তিনি শয্যাগ্ৰহণ করিয়াছিলেন, সেই কালরোগেই র্তাহার দেহান্ত ঘটে, কাজেই এ কাৰ্য্যও তিনি অসম্পূর্ণ অবস্থায় রাখিয়া DDDSS S BD BB DDBBDBD DBBD S SLDDDDDDSS BBBB হইবায় পরই তিনি কঠিন জরয়োগে আক্রান্ত হন। ১০ই মাঘ রাজি দুই প্রহরের সময় ঈশ্বরচন্দ্ৰ সজ্ঞানে গঙ্গালাভ করেন। বাঙ্গালী সাহিত্যিকবর্গের মধ্যে কবি ঈশ্বর গুপ্তই প্ৰথম স্বীয় লেখনীর সাহায্যে জীবনোপায় সংগ্রহ করেন। সাহিত্যচর্চার দ্বারা
