হেমচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায় । ༠༠ e দীর্ঘকাল লক্ষ্মী ও সরস্বতীর সেবা করিয়া হেমচন্দ্ৰ বাৰ্দ্ধক্যে দৃষ্টিশক্তিহীন হন। কাজেই বাধ্য হইয়া তাহাকে কৰ্ম্মক্ষেত্ৰ হইতে অবসর KK BDBDBD DDD SS BKK BDBiO gBBB BDBDB BBDD BDDDB DDD করার ফলে হেমচন্দ্ৰ কপর্দকমাত্ৰ সঞ্চয় করিতে পারেন নাই। এজঙ্গ শেষ বয়সে। তঁহাকে নিদারুণ অর্থকষ্ট সহ্য করিতে হইয়াছিল। এ যাবৎ তিনি কোনও দিন পুস্তকবিক্রয়া-লব্ধ অর্থের প্রতি দৃষ্টি রাখেন নাই। দৈবজুৰ্ব্বিপাক বশত: অন্ধ হইয়া হেমচন্দ্ৰ কাশীধামে গমন করেন। শেষ জীবন তথায় অবস্থান করিবেন, এইরূপ সঙ্কল্প করিয়াই তিনি বিশ্বেশ্বরের চরণে শরণ লইয়াছিলেন। এতকাল পুস্তক-বিক্রয়লব্ধ অর্থ কখনও DDB BDBDB BDBDBD DDSDB DD DBDBDSBBBDD BD BuDBDB LBB উহাণ্ড গ্ৰহণ করিতে হইল। এই সময়ে তিনি “চিন্তুবিকাশ” নামক একখানি কাব্যগ্রন্থ রচনা করেন। নিজে মুখে মুখে বলিয়া যাইতেন, অন্যে তাহা লিখিয়া লইত । এইরূপ গ্ৰন্থ সমাপ্ত হইলে, তিনি “চিত্তবিকাশকে” স্কুলপাঠ্য গ্রন্থের তালিকাভুক্ত করাইবার জন্য কাশীধাম হইতে খিদিরপুরের বাটীতে আগমন করেন ; কিন্তু কবিবরের দুর্ভাগ্যক্রমে তাহার সে চেষ্টা ফলবতী হয় নাই। “ দারুণ অন্ন-কষ্ট উপস্থিত হইল। হেমচন্দ্ৰ দৃষ্টিশক্তি হারাইয়া ঈগৎকে অন্ধকারময় দেখিতেছিলেন, অন্ন-চিন্তায় অধীর হইয়া সে অন্ধকারে কোনও কুল পাইলেন না। যিনি এত দিন সহস্ৰ সহস্ৰ অৰ্থ অকাতরে দরিদ্রের সেবায়, অভাবগ্রস্তের দুর্দশ-বিমোচনে ব্যয় করিয়া আসিয়াছেন, বাঙ্গালার সেই সৰ্বশ্রেষ্ঠ কবি অন্ধ হইয়া উদরান্নের জন্য শালারিত, ইহা দুৰ্ভাগ্য ৰঙ্গদেশেই সম্ভবে! বাঙ্গালার সাহিত্য-সেবিগণ
