হেমচন্দ্ৰ वन्īt*ttचJां 89's স্বভাবকবি হেমচন্দ্ৰ, বঙ্গবাণীর শ্রেষ্ঠ সন্তান মহাকবি হেমচন্দ্ৰ চলিয়া গিয়াছেন, কিন্তু ভঁাহার অনলপ্রবাহপূর্ণ, ললিত শব্দবহুল কাব্যরাজি বাঙ্গালীর চিন্তারাজ্যে যুগান্তর আনিয়া দিয়া অনন্তকাল পৰ্যন্ত পৃথিবীতে বিস্তুমান থাকিবে। হেমচন্দ্রের ন্যায় এমন তেজঃপূর্ণ ভাষায় বাঙ্গালার কোনঃ কবি কাব্য রচনা করিয়া যাইতে পারেন নাই। তাহার “ভারত-সঙ্গীত” অজার, অমরভাবে সাহিত্যের পৃষ্ঠে স্বর্ণীক্ষরে ক্ষোদিত থাকিবে। এমন অনলস্রাবী, এমন ওজোগুণসম্পন্ন চমৎকার কবিতা সমগ্ৰ বঙ্গসাহিত্যে দ্বিতীয় আর একটি নাই। হেমচন্দ্ৰ যদি অন্য কিছু রচনা না করিয়া শুধু SDuDDBDuS DBDD DBBD DDBDSDBD DBBD DBB DDD অমর কবি বলিয়া পূজা লাভ করিতেন। হেমচন্দ্ৰ আত্মবিশ্বত বাঙ্গালী জাতিকে উদ্বুদ্ধ করিবার জন্য লেখনী ধারণ করিয়াছিলেন। স্বজাতিবাৎসল্য তঁহতে পূর্ণমাত্রায় ছিল। স্বদেশভক্তি ঔাহার সমগ্ৰ হৃদয়টিকে পূর্ণ করিয়া রাখিয়াছিল। উচ্চশিক্ষিত্ত হেমচন্দ্র তাৎকালীন প্ৰখ্যামত ইঙ্গভাবাপন্ন হন নাই। ইউরোপ অপেক্ষা ভারতবর্ষের যাবতীয় বিষয়ের প্রতি তাহার শ্রদ্ধা ও অনুরাগ ছিল। বাঙ্গালার গৌরবের কথা লেখনী-সাহায্যে রচনা করিতে তাহার যে আগ্রহ প্ৰকাশ পাইত, তাঁহাতেই তাহার হৃদয়ের যথার্থ পরিচয় পাওয়া যায়। মধুসূদনের মৃত্যুতে কবিসিংহাসন যখন শূন্য হয়, তখন সাহিত্য-সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র “বঙ্গদর্শনে পাদটীকায় লিখিয়াছিলেন, “বঙ্গ-কবি সিংহাসন শূন্য হয় নাই। * * * * হেমচন্দ্ৰ থাকিতে বঙ্গমাতার ক্রোড় সু-কবিশ্বন্ত বলিয়া আমরা রোদন DBBBDD DD S S BBB BDBBBBYY BDSDD DBD DDD DDD ভূইয়াছিলেন, ইন্দিরার প্রসন্ন দৃষ্টিলাভে ধন্য হইয়াছিলেন ; কিন্তু
