পাতা:ভারত-প্রতিভা (প্রথম খণ্ড) - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৩২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

AOS IR छब्रिल-कवडिल ' জীবন-সায়াহ্নে দৃষ্টিশক্তি হারাইয়া তাহাকে রাজ নুগ্রহের ভিখারী হইভেক্ত। হইয়াছিল। একদিন তিনি লিখিয়াছিলেন, “যে জন সেবিবে তোমারু চরণ সেই সে দরিদ্র হবে ।” এই বাণী হেমচন্দ্রের নিজের জীবনে শেষ দশায় অক্ষরে অক্ষরে ফলিয়া গিয়াছিল। মহাকবির মহাবাণী কি এমনই করিয়া নিজের জীবনে ফল প্ৰসব করিয়া থাকে ? হেমচন্দ্ৰ বাঙ্গালার মহাগৌরবের পাত্ৰ, বাঙ্গালী এই মহাকবির অপূৰ্ব্ব দান । DDDD BBD BDBBmD S BBDBD BBBDBDD S DBDBD DBD YDuD BBBS গভীর কৃতজ্ঞ হৃদয়ে হেমচন্দ্রের রচিত কাব্য-সুধাপানে পরিতৃপ্ত হইবে । হেমচন্দ্রের পর বহু কবি বাঙ্গালায় আবিভূতি হইয়াছেন, কিন্তু এমন উন্মান্দনাময় ভাষায় আর কেহ কাব্য রচনা করিতে পারিলেন না । তাহার বীণার ঝঙ্কার কখনও তরঙ্গভঙ্গবহুল সমুদ্রগর্জনবৎ ভীষণ, গম্ভীর এবং হৃদয়োম্মাদময়, আবার কখনও কলনিনাদিনী ললিত,নৃত্যপরায়ণা তটিনীর ন্যায় সুমধুর। প্ৰত্যেক গীতি-কবিতায় এমন একটা LBiBBD BBYYS DBB DBDBYz S SDD DDDSSS SzBDBDD S DBDBBBD DBDBDBD হেমচন্দ্রের ন্যায় কবির জন্যই নির্দিষ্ট । এমন কবি না হইলে একটা ‘জাতিকে কেহ উদবুদ্ধ করিতে পারে না ; হেমচন্দ্রের আসন এজন্য চিরকাল স্বতন্ত্রভাবে নির্দিষ্ট থাকিবে । তঁাহার সারা জীবনের তপস্যার ফল বাঙ্গালী জাতি উত্তরাধিকারসূত্রে লাভ করিয়া যে দিন। ধন্য । হইবে, সেই দিন এই মহাকবির যোগ্যতার সমাদর হইবে । এখনও সমগ্র বাঙ্গালীজাতি হেমচন্দ্রের কাব্য-প্ৰতিভার উপযুক্ত সমাদর করিত্যেক্ত । পারে নাই। ইহা কবির দোষ নহে, জাতির দূরদৃষ্ট । ”