পাতা:ভারত-প্রতিভা (প্রথম খণ্ড) - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৩৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tre, ভারত-প্ৰতিভা মুগ্ধ হইয়া তদানীন্তন বঙ্গেশ্বর পর্য্যন্ত কলিকাতা গেজেট তাহার কাৰ্য্যদক্ষতার প্রশংসা করেন। সে সময়ে লর্ড রিপণ ভারতবর্ষের उांगाবিধাতা ছিলেন । তিনি রমেশচন্দ্রের শাসনকাৰ্য্যের প্রশংসা শুনিয়া স্বৰ্তাহাকে দেখিতে চাহেন। রমেশচন্দ্ৰ কলিকাতায় আসিয়া তাহার সহিত gाश्वा कश्विििछgव्गन् । BDBDS DBBDD DBDS DBu0JYYS DBDBD BDDD S DDSS HE খৃষ্টাব্দে তিনি ইংরাজীতে “ইউরোপে তিন বৎসর” নামক ভ্রমণ-কাহিনী প্ৰকাশিত করেন। “কলিকাতা রিভিউ” নামক ইংরাজী মাসিকেও তিনি কখনও কখনও প্ৰবন্ধাদি লিখিতেন । সাহিত্য-সম্রাট বঙ্কিমচন্ত্রের সহিত রমেশচন্দ্রের পিতার সৌহার্দ্য ছিল। সেই সুত্রে তিনি রমেশ চন্দ্ৰকে চিনিতেন ও যথেষ্ট স্নেহ করিতেন। বাঙ্গালায় প্ৰকাশিত গ্ৰন্থাদিও রমেশচন্দ্ৰ যত্নসহকারে পাঠ করিতেন। বঙ্কিমচন্দ্র যখন “বঙ্গদর্শন" বাহির করেন, সেই সময় তিনি ভবানীপুৱস্থিত ছাপাখানায় প্রায়ই যাইতেন। রমেশচন্দ্র সেই ছাপাখানার অনতিদূরেই থাকিতেন। তিনি প্রায়ই এই ছাপাখানায় বঙ্কিমচন্দ্রের সহিত সাক্ষাৎ করিতে যাইতেন। কথাপ্রসঙ্গে তিনি বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাসাবলীর প্রশংসা করিলে সাহিত্য-সম্রাট রমেশচন্দ্ৰকে বলেন, “বাঙ্গালা বই যদি তোমার পড়িতে এত ভাল লাগে, তবে তুমি বাঙ্গালা লেখ না কেন?” রমেশচন্দ্র তাঁহাতে সবিস্ময়ে বলেন যে, তিনি বাঙ্গালা রচনাপদ্ধতি কিছুই জানেন না, কিরূপে লিখিবেন? তাহাতে বঙ্কিমচন্দ্ৰ বলেন, “তোমরা শিক্ষিত যুবক, অগাধ পাণ্ডিত্য লাভ করিয়াছ, তোমরা যাহা লিখিবে, তাহাই রচনাপদ্ধতি। তোমরাই छांक्षांएक श्रॉठिंड् काब्रिप्व!”