পাতা:ভারত-প্রতিভা (প্রথম খণ্ড) - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৩৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রমেশচন্দ্ৰ দন্তু । ko সাহিত্য-সম্রাটের মহৎ বাণী রমেশচন্দ্রের হৃদয়ে বদ্ধমূল হইয়া |- ছিল ; তাহার প্রথম ফল, “বঙ্গবিজেতা” । ক্রমশঃ বাঙ্গালা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ স্বরূপ আরও তিনখানি উপন্যাস “মাধবীকঙ্কণ,” “জীবন KLLS LSSSDDB BDBuu DDB DBDBDD BB DBDDB BDDS ১৮৭৫ খৃষ্টাব্দে তিনি “বাঙ্গালার কৃষি সম্প্রদায়” নামক একখানি BDS BBBDS DBD DBDDBDS SDBDBDS DDDDS C sBBD DBBB আলোচনা করিতে গিয়া রমেশচন্দ্ৰ দরিদ্র প্রজার পক্ষ সমর্থন করেন। ভারতবর্ষ ও বিলাতে এই গ্ৰন্থখানি সমাদৃত হইযাছিল। তৎপরে রমেশচন্দ্ৰ “বঙ্গেল সাহিত্য” ও “সভ্যতার ইতিহাস” নামক দুইখানি পুস্তক লিখিতে আরম্ভ করেন। “বঙ্গের সাহিত্য” বিলাতের পণ্ডিতসমাজে বিশেষরূপে সমাদৃত হয়। তঁহার ইংরাজী রচনা-পদ্ধতির প্ৰশংসা করিয়া “পরীক্ষক” নামক একখানি বিলাতী পত্রও রমেশচন্দ্রের ६४° दोन् । মাতৃভূমির অতীত গৌরব-গাথা রমেশচন্ত্রের হৃদয়ে বদ্ধমূল ছিল। বঙ্কিমচন্দ্রের নির্দেশে ৰাঙ্গালী উপন্যাস রচনা করিয়া “শতবর্ষের” অতীত ভারত-চিত্র তিনি বঙ্গবাসীর সম্মুখে ধারণ করেন । “বঙ্গবিজেতা", “মাধবী-কঙ্কণ* “জীবনসন্ধ্যা” ও “জীবন প্ৰভাত।” এই চারিখানি উপন্যাসের নাম “শতবর্ষা” । ঐতিহাসিক উপন্যাস রচনায় এক বঙ্কিমচন্দ্ৰ ব্যতীত রমেশচন্ত্রের সমকক্ষ আর কোন বাঙ্গালা ভাষার লেখক এ পৰ্য্যস্ত আবির্ভূত হন নাই, ইহা অতিরঞ্জন নহে-অতি সরল সত্য কথা। অক্লান্তকৰ্ম্মী, বঙ্গবাসীর একনিষ্ঠ সাধক রমেশচন্দ্ৰ শুধু উপন্যাস রচনা করিয়াই ক্ষান্ত হইলেন না । তিনি কয়েকজন পণ্ডিতের সহায়তায় ঋগ্বেদের 歌》