SS' ས, ། ভারত-প্ৰতিভা হইয়াছিল। পাহাড়ের উপরেই একটি কূপ খনন করাইতে তঁাচার যথেষ্ট অর্থব্যয় হয় । মুঙ্গেরের এই প্রাসাদোপম অট্টালিকাটি দর্শনীয় পদাৰ্থ । উহার প্রত্যেক কক্ষ সুসজ্জিত অবস্থায় এখনও বিদ্যমান । প্ৰসন্নকুমার বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার অন্ততম সদস্য নির্বাচিত হইয়াছিলেন। বাঙ্গালীর মধ্যে ইনিই সৰ্ব্বপ্রথম বড় লাটের ব্যবস্থাপক সভার সভ্যপদ প্ৰাপ্ত হন; কিন্তু তখন বিশেষ পীড়িত ছিলেন বলিয়া সভায় তিনি যোগদান করিতে পারেন নাই । ১৮৬৬ খৃষ্টাব্দে ৩০শে এপ্রিল তারিখে সরকার বাহাদুর প্রসন্নকুমারকে সি, আই, ই উপাধি প্ৰদান করেন। ১৮৬৮ খৃষ্টাব্দে ৩০শে আগষ্ট এই মনস্বী, তেজস্বী ও যশস্বী পুরুষ দেহত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে ইনি যে উইল করিয়া যান, তাহান্তে সৎকাৰ্য্যে বহু প্ৰকার দানের ব্যবস্থা ছিল । পুত্র জ্ঞানেন্দ্রমোহন ব্যতীত প্ৰসন্নকুমারের আরও দুইটি কন্যা ছিল ! জ্ঞানেন্দ্রমোহন ধৰ্ম্মান্তর গ্ৰহণ করায় প্ৰসন্নকুমার তাহার সমস্ত বিষয়সম্পত্তি উইলের দ্বারা ভ্রাতুষ্পত্র যতীন্দ্রমোহনকে অর্পণ করিয়া যান। উইলের ব্যবস্থা দ্বারা তিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্তে তিন লক্ষ টাকা আইন-শিক্ষাকল্পে দান করেন। সেই টাকার সুদে ১৮৭০ খৃষ্টাব্দে “ঠাকুর ল-লেকচার” প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। “ঠাকুর আইন” অধ্যাপক দ্বাদশটি বক্তৃতা দিয়া নয়। হাজার টাকা পুরস্কার পাইয়া থাকেন। বাস্তবিক এরূপ লাভজনক পদ বিশ্ববিদ্যালয়ে আর একটিও নাই। পূৰ্ব্বে মাসিক এক সহস্র টাকা ছিল, এক্ষণে উক্ত অধ্যাপকের মাসে নয়শত টাকা বৃত্ত্বি DBB DDBDDDYSS SKDDDBD BDBBDDB BBDBD BBBBDBD DDS নিৰ্ম্মাণকল্পে ৩৫ হাজার টাকা দান করিয়া যান। তন্ত্ৰত্য ঠাকুরবাড়ীর
