পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্তম্ভগুলি সুন্দর কারুকাৰ্য্য-খচিত। ইহা যে প্রাচীন হিন্দু-মন্দির’ হইতে গৃহীত তদ্বিষয়ে বিন্দুমাত্ৰও সন্দেহ নাই ;—ফাগুসন সাহেব এই সম্বন্ধে लि খিয়াছে 可一( . . . . . . . . . . . . . . . “The front rows of these pillars are richly sculptured, and were evidently taken from some temple that existed there, or in the neighbourhood, before the Moslem occupation, but they seem to have exhausted the stock, as no other such are found in any of the Mosques built subsequently." (p. 42 I, Furgusson's History of the Eastern and Indian Architecture,) . . . . . এই মসজিদটী ব্যতীত জৌনপুরে আরও তিনটা মসজিদ দেখিতে পাওয়া যায়, তন্মধ্যে জুম্মা মসজিদই সর্বাপেক্ষা বৃহৎ ও শিল্পচাতুৰ্যময়। ইহার ভিত্তি অন্যান্য মসজিদ অপেক্ষা অনেক উচ্চ। এই মসজিদের প্রস্তর ইত্যাদি দৃষ্টে স্পষ্টই প্রতীয়মান হয় যে, ইহা কোনও প্রাচীন হিন্দুমন্দিরের ভগ্নাংশ দ্বারা ১৪১৯ খ্ৰীষ্টাব্দে জৌনপুরাধিপতি সাহা ইব্রাহিম কর্তৃক ইহার নিৰ্ম্মাণকাৰ্য্য আরম্ভ হইয়া ১৪৫১-১৪৭৮ খ্ৰীষ্টাব্দে হামেনের রাজত্বকালে পরিসমাপ্তি হয়। এই মসজিদের প্রাঙ্গণ ২২০ × ২১৪ ফিট, পশ্চিম দিকে একসারি অট্টালিকা । আছে, উহার মধ্যস্থ অট্টালিকাটীর উপর একটী গুম্বজ আছে। ইব্রাহিম শাহের প্রতিষ্ঠিত অতলা মসজিদটীও দেখিতে মন্দ নহে। *" ফিরোজসাহ ১৩৭৬ খ্ৰীষ্টাব্দে দেবী অতলার মন্দিরের উপর ইহা নিৰ্ম্মাণ করিতে আরম্ভ করেন এবং ১৪০৮ খ্ৰীষ্টাব্দে ইব্রাহিম উহার ইব্রানিনাদৰ কাৰ্য্য শেষ করেন।* এই মসজিদটীর গঠনাকৃতি বঙ্গদেশীয় বাৰ্ব্বকের মসজিদ। স্থাপত্যের অনুরূপ। ইহার কারুকাৰ্য্যাদি-সম্বন্ধে উল্লেখযোগ্য তেমন কিছুই নাই। খোদিতলিপি পাঠে জ্ঞাত হওয়া গিয়াছে যে, ১৩৩৭ খ্ৰীষ্টাব্দে ফিরোজসাহের ভ্রাতা ইব্রাহিম-নায়েব-বাৰ্ব্বাক কর্তৃক i TeBB BB D DD DD DBDB BDB BDB BDD DDD DDDiDiDB s ificers cate vie in atter coa-"Of all the Mosques remaining at Jaunpore, the Atala Musjid is the most ornate and the most beautiful." अषत्र पूstठ इश हिनू किष रोरुभचिब रणिा जइबिउ रङ्ग : भाजिश रिडलt : {