২২০ ভিষা-দৰ্পণ । [ জুন, ১৯০৯ বা অবনতিশীল পরিবর্তন হেতু ঘটিয়া থাকে । ভ্রণের প্রথমাবস্থায় ইহা এপ্লেজিয়া ও পরে এটুফি বা বিকারজনিত হ্রাস বলিয়া বর্ণিত হয় । এই রূপান্তর সকল সময়ে সমান হয় না । কখন দ্রুত, কখন বা বহু বিলম্বে সম্পন্ন হয় ও কখন শরীরের ৰহু স্থান বাপী ও স্পষ্ট, কখন অতি সীমাবদ্ধ ও অস্পষ্ট হইয়া থাকে। এই প্রকারের পরিবৰ্ত্তন অবনতিশীল বা বিকার জনিত হ্রস্বত ৰলিয়া বর্ণিত হইতে পারে। ইহা হইতে বিপরীত ক্রিয়াগুলিকে উন্নতিশীল পরিবর্তন, অতি বৃদ্ধি বা বিবৃদ্ধি বলা যায় । বহুসংখ্যক সেল উৎপত্তিজনিত যে পরিবর্তন তাহাই উক্ত নামে বর্ণিত হইয়া থাকে। ভ্রণের প্রথমাবস্থায় এই প্রকারের পরিবর্তন হেতু হয়, অবয়বাদর আকৃতি বড় দেখায় কিম্বা উহার দ্বিত্ব সম্পন্ন হয় । ভাবী জীবনে সমগ্র শরীরের বিবৃদ্ধি-যন্ত্র বা অবয়বাদির ৰিবৃদ্ধি ও অবশেষে অৰ্ব্ব দাদি উৎপন্ন হইতে পারে । এই প্রকারের পরিবর্তন উন্নতিশীল বা গঠনোপযোগী। পোষণ শক্তির উন্নতি ও অৰনতি একেবারে অসম্বন্ধ এমত নহে। অনেক সময়েই অৰনতিশীল পরিবর্তনের পর উন্নতিশীল পরিৰপ্তন দেখা যায়। অবনতিশীল পরিবর্তন হেতু নষ্টাংশের অভাব পরিপূরণ করা ইহার উদ্দেশু ; এরূপ ক্রিয়াকে পুনঃ সংস্কার ৰল। যাইতে পারে। মেটাপেলজিয়া নামে বিকৃত টিমুর আর এক পরিবর্তন ঘটতে পারে। এই छेगावे.७क बांडोब छिन्न गमछाथैव डिग्न शकिङ झ्म्न । অবনতিশীল, কখন বা উন্নতিশীল গঠনোপযোগী । এইরূপ পরিবর্তন সেল মধ্যেই হইয়া থাকে, কিন্তু সেলাণুবৰ্ত্তী টিম্বর পরিবর্তনও হইতে পারে। সেলের জীবন অনেক সময়ে সেলাণুৰভী টিসুর স্বভাব ও অবস্থার উপর নির্ভর করে । অবনতিশীল, গঠনশীল ও পরিবর্তনশীল—এই তিন প্রকার ক্রিয়াতেই রক্তবাহী প্রণালীর অবস্থা বিশেষভাবে অক্ষুণ্ণ থাকা আবগুক । কোন টিসু রা যন্ত্রের কার্য্যকরী শক্তি অক্ষুণ্ণ রাখিতে হইলে তাহাতে রক্ত সঞ্চালনও অক্ষুণ্ণ থাকা প্রয়োজন ও ইহার ব্যতিক্রমে টিস্থ মধ্যে বহুবিধ পরিবর্তন প্রদাহে রক্তনালী ও স্থানীয় রক্ত সঞ্চালনের ব্যতিক্রম সকলেরই জানা আছে । যে সমস্ত ক্রিয়াগুলিকে প্রদাহ কহে তাহার কোন বিশেষ অবস্থাকেই উক্ত নামে অভিহিত না করিলেও, প্রদাহ জনিত সমগ্র ব্যাপার, রক্তবাণী প্রণালীর ব্যতিক্রম ংজাত সন্দেহ নাই । টিমু ও সেল সমষ্টিতে পীড়াজনিত যে পরিবর্তন দৃষ্ট হয়, উহার আবয়বিক বিকৃতির অনুসন্ধান মাত্রই নিদান বিদ্যার ( প্যাথলজিকেল এনেটমির ) উদ্দেগু নহে। রোগের উৎপত্তি ও কারণ নির্দেশ ইহার অঙ্গ বিশেষ । টিমুর সংস্কার ও বিকারজনিত পরিবর্তন সুস্থাবস্থাতেও হইয়া থাকে পীড়িতাবস্থায় যে পরিবর্তন সকল দৃষ্ট হয়, উছা পরস্পর মিলাইলে ও স্বস্থাবস্থার পরিবর্তন সকলের সহিত তুলনা করিয়া দেখিলে, পীড়িতাবস্থার আকৃতিগত বৈলক্ষণ্যের পার্থক্য বুঝিতে পারা যায়। টতে নরবর্তিত হয়। কখন ৰ৷ ইহার | পীড়া সকলের পার্থক্য ও উৎপত্তির প্রথম
