আমাদের দেশে আপামর সাধারণেই “রেমিটেন্ট ফিৰার” জানেন এবং ঐ নামে কেমন একটা আন্তস্ক উপস্থিত হয় । জর সম্বন্ধে আজও আমরা অনেক পরিমাণে অজ্ঞ। পূৰ্ব্বে কিছুই জানি গম না, এখন তদপেক্ষ কিছু কিছু জানিবার স্পৰ্দ্ধ রাখি মাত্র। আমরা যাহা কিছু জানি, অন্য কোনও সম্প্রদায়ের চিকিৎসক তাহাও জানেন লাesএ কথা বলা অনায় স্পৰ্দ্ধ করা হয় না । জর চিকিৎসা কি জটিল ব্যাপার, তাহ পূৰ্ব্বপ্রবন্ধে বলিয়াছি। এক্ষণে প্রথমতঃ বক্তব্য এই যে, পূৰ্ব্বে, জয় যে একটা লক্ষণ বিশেষ, রোগ নহে, এই ধারণাও লোকের ছিল না । দ্বিতীয়তঃ জরের চিকিৎসারও কিছুষ্ট স্থিরতা স্ক্রিন ; এই জন্যই এক সময়ে জর নিৰ্ব্বি ੇ Liqr. Ammon. Acetates ইত্যাদি ঘটত “ফিবার মিকুশচারের” একাধিপত্য ছিল ; সময়াস্তরে অ্যান্টমণি, একোনাইট अिष्ट्रछि ८नाइग्न सेव८शन्न नि ब्रिाप्छ । बाब्रপ্তরে ক্যালোমেল ও কাষ্টর অয়েলের রাজত্ব গিয়াছে ; কখনো বা রক্তমোক্ষণ, কখনো বা अॅर्निॉनि बाबा ख़ज़ डाशद्र cळ्डे-हेडाकfन মখন ধে কথা ८कह একটু আড়ম্বরের সস্থিত করিয়াছেন, তখনি সেই প্রথার झेर्धृहम হইয়াছে। ইগকে চিকিৎসা করা লৈ না—ষ্টৰ অন্ধকারে ভ্রমণমাত্র, ইহা মরি ईौकfब्र लेकांकाचन ।
- ब्लबाहि ( ১৯c৮ জুলাই, আগষ্ট ও সেপ্টে- | चद्र ७ নভেম্বর)। এইবারে রেমিটেন্ট ফিবারের জালোচনার প্রবৃত্ত হইলাম ;. তাহার কারণ, |
प्लाभद्र अप्नक cष्डेश छानिवृछि . . কৈক্ষ টা একটা লক্ষণ কিসের লক্ষণ ? | দিনের জঃ” প্রভৃতি স্বকপোলকল্পিত মান্থে শরীরাভ্যস্তরে অনৈসর্গিক ব্যপারের লক্ষণ । সে অনৈসর্গিক ব্যাপার কি, তাছা আমরা সকল সময়ে অভ্রাস্তুরপে বলতে না পারলেও, স্থলতঃ বলিতে পারি যে, উছা দেহের মধ্যে জীবাণুজ বা অন্ত কোনও কারণভূত উত্তেজনার ফল । এই জন্যই এখন কোন ও মুচিকিৎসক বলিবেন না যে “ এক্ট ব্যক্তির জর হইয়াছে’, — এখন তাহার। ৰ'লবেন ‘‘এক্ট ব্যক্তির টাইফয়েড জীবাণু ঘটিত জী” বা “আমাশয় জীবাণুঘটিত জর” ৰ যে কোনও কারণই হউক না কেন, সেই কারণ বলিতেই হইবে । বলিতে লজ্জিত হইতেছি, কিন্তু সত্যের অপলাপ করা অনঞ্জয়, এই জন্যই বলিতে হইতেছে যে, অনেক চিকিৎসক রোগী চিকিৎসাকালীন স্তাদৃশ মস্তিষ্ক পরিচালনা করেন না। র্তাহারা অনেকেই লক্ষণের চিকিৎসায় বাস্ত থাকেন ; তাহারী “জরের” ই চিকিৎসায় প্রবৃত্ত হরেন—জ:রর কারণ কি তদ্বিষয়ে তাদৃশ মনোযোগ দেন না। জর-রোগীকে দেখিতে যাইয়াই বিশ্ববিশ্রু ত “ফিবার মিকশচার” লিখিয়া নিজের কর্ত.বার পরাকাষ্ঠী প্রদর্শন করেন । এষ্টরূপে কিয়দিবস রোগীকে চিকিৎসা · করিবার পরে যখন তাহার অত্ম"য়েরা চিকিৎসককে প্রশ্ন করেন “কত দিনে জর সারিবে ?" ওখন চিকিৎসক সাধারণতঃ বলিয়া থাকেন ‘‘এক সপ্তাহ মধেg" ; যদি এক সপ্তাহ মধ্যে জর না "সারে,” ত:ৰ তিনি জ:রর ভোগ কালকে “পনের দিবস’ নির্দেশ করিয়া থাকেন। তাগর পরে প্রয়োজন হষ্টলে"একুশ cिमद्भ जन” "একমাসের জঃ” “बिब्राझिष
