8') ఈ যখনই হ্রাস হয়, তখনই তাহারা উক্ত ব্যারামে श्राजगंख श्छ । किरु श्रांमब्र बनि हे প্রতিরোধক শক্তির হ্রাস হইতে কোন মতেই না দেই, তবে উক্ত জীবাণু আমাদের শরীরে ব্যারাম উৎপন্ন করিতে সক্ষম হইতে পারে না । সুতরাং রোগ জীবাণুর ধ্বংস করিবার মানসে বিশেষ চেষ্টা না করিয়া আমরা যদি এই প্রতিরোধক শক্তির বৃদ্ধির চেষ্টা সদা করি, যাহাতে আমাদের সম্পূর্ণ হাত অাছে, তবে আমরা এই সব সংক্রামক রোগ হইতে কেন যে অব্যাহতি পাইব না, বুঝি না । আর মেলেরিয়া প্লেজম বহনকারী যে জগতে মুধু এনফেলিজ এবং অন্য কোন কিছু নয়, তাহাও ঠিক করিয়া বলা যায় না । - সুতরাং এই মশাকে ধ্বংস করিতে পারিলেই বে আমরা অব্যাহত্তি পাইব, এমত আশা করা যায় না । আর স্বাস্থ্য পরিবর্তন করিয়া রোগ জীবাণুর উৎপত্তির একেবারে রাস্ত বন্ধ করা যে অসম্ভব, তাহ সমস্তেই বুঝিতে পারেন। কিন্তু প্রতিরোধক শক্তির বৃদ্ধি করা, আমাদের আয়ত্তাধীনে থাকায়, একটু সহজ ৰলিয়া আমার মনে হয় এবং যদি এই প্রতিরোধক শক্তির বৃদ্ধি করিতে পারি তবে অন্তান্ত দেশের তার আমরা আমাদের দেশ হষ্টতে মেলেরিয়া কেন তাড়াইতে পারিব না, বুঝি মা ; আর এই প্রতিরোধক শক্তির বৃদ্ধির সস্থিত অস্তান্ত সমস্ত ব্যারামই যে কমিয়া बाश्त्व, डा८ाद्र आब्र गर्नङ्ग नाडे । बTांब्रांभ झ्झे८ङ ब्रक शांहेबांद्र छछ छ् প্রকার উপায় আছে। প্রথমতঃ–এষ্ট প্রতি८ब्रांशक *खिन्द्र छे९कई जांथन कज़, ८गन রোগজীবাণু সমূহ শরীরে প্রবেশাস্তে ব্যারাম ভিষক-দৰ্পণ। | [ মবেম্বর, ১৯১৯ நம்_து. উৎপন্ন করিতে না পারে । দ্বিতীয়তঃ—এই ব্যারাম উৎপন্নকারী জীবাণুর ধ্বংস করা । এই জীবাণুর সংখ্যা, উৎপত্তি ইত্যাদির বিষয় চিত্ত করিলে ইহাদের সমস্তের বিনাশ করা যে কি দুরূহু ব্যাপার, তাহ সহজেই অনুমান করা যায় । এতস্থদ্দেশ্যে মেলেরিয়া জীবাণুও মেলেরিয়া বহনকারী এনফেলিজ ধবংস করিবার জন্ত সমস্ত নালা, ডোবা ইত্যাদি অপরিস্কার জলাশয়, যে স্থানে ইহারা জন্মগ্রহণ করে, তাহাতে কেরাসিন তৈল ঢালিয়া দিবার আলোচনা হষ্টতেছিল । কিন্তু সৌভাগ্য ৰশতঃ এই প্রস্তাব গৃহীত হয় নাই । এই জীবাণুর ধ্বংসের জন্ত জল, বায়ু, স্থান ইত্যাদির পরিষ্কার পরিচ্ছন্নত উৎপাদন করিতে পারিলেই যথেষ্ট মনে করি এবং তাহা করিলেই যে এই রোগ জীবাণু সমূহ আমরা আয়ত্তাধীনে অগনিতে পারিব তাহার সংশয় নাই। জীবাণু হইতে জীবাণুর বহনকারীদের উৎখাত করা আরও কঠিন কাৰ্য্য। রোগজীবাণু বহনকারী সে কোন এক জাতীয় জীব মাত্র, তাহtষ্ট ঠিক করা অসাধ্য বলিয়া মনে হয় । এই সমস্ত কারণে ইহাদের ধ্বংসের জন্ত ব্যস্ত না হইয়া বরং যাহাতে মানবশরীরে ইহার কোন ব্যারাম উৎপন্ন করিতে না পারে তাহার চেষ্টার ফলেই বেশী সুবিধা হওয়ার আশা করা যায় । ২ । কি উপায়ে মানৰজাতিকে ব্যারাম বিশেষতঃ মেলেরিয়া ব্যারাম হইতে রক্ষা করা যাইতে পারে ? উপযুক্ত পরিপাকোপযোগী আহার, রীতি মত নিয়মিতরূপে ব্যায়াম এবং তাল জলবায়ু স্থান ইত্যাদির সাহায্যে ব্যারাম প্রতিরোধয়ক
