পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরীক্ষা দ্বারা দেখিতে হইবে যে ৰেদনাযুক্ত অংশ পাকস্থলীর পীড়িত অংশের সহিত মিলিত হইয়া যায় কি না। সম্ভবত রোগীকে যে অৰস্থায় হাত দ্বারা পরীক্ষা করা যায়, ঠিক সেই অবস্থাতেই রনজেন রেজ দ্বারা তাহার ছবি তুলিতে হইবে । বনিজার আরো মনে করেন যে X ray দ্বারা এই সমস্ত বেদনা-যুক্ত অংশ পরীক্ষা করায় পেটের অদ্যান্য অনেক রকম ব্যারামের অবস্থা নির্ণয়ের সাহায্য করে, পরবত্তী নিয়ম কোন কোন সময় উপকারী, পূৰ্ব্বের নিয়ম অপরি স্কার ও অসন্তোষজনক এবং হাইপারএস্থিয়া পাইলর-প্লেজম ও অন্তান্ত অবস্থা যাহাতে অম্লাধিক্য জনিত পাকস্থলীতে বেদন উপস্থিত হয় এই অবস্থা হইতে ঘায়ের বেদন কি প্রকারে পৃথক করা যায় তাহা বুঝিতে পার দুরূহ। নিশ্চয়ই এই প্রণালী ব্যবহার করিতে অনুমোদন করা যায় এবং যদি বিশেষ কোন কারণ না থাকে এবং যখন পাকস্থলীতে স্বার সন্দেহ হয় তখন ষ্টমাকটিউব একেবারে প্রবেশ না করানই ভাল, শুধু রোগ নির্ণয়ের জন্ত ইহা ব্যবহার করা উচিত নয় ; এষ্ট ৰাম পাকস্থলীর অন্তান্ত ব্যারাম যথা, কর্কট রোগ, পাকস্থলীর প্রদাহ, পাইলরিক ষ্টেনলিস্ ইত্যাদি, যকৃতের ব্যারাম ও প্যাংক্রিয়াসের তস্তান্ত সমস্ত ডাক্টের কোন কোন ব্যারাম হইতে এই ব্যারাম পৃথক করা দরকার । কখন কখন যখন একবারে রক্ত স্রাব হয় না তখন ইহা নির্ণয় করা অসম্ভৰ ৰলিয়া বোধ হয়। চিকিৎসা | ভিষক-দৰ্পণ । [ ফেব্রুয়ারী, ১৯৬৯ এই রোগেও পাকস্থলীকে বিশ্রাম দেওয়৷ দরকার। যদি রোগ বিশেষ কঠিন ও বমি ঘন ঘন হয় তবে খাদ্য পাকস্থলী দিয়া প্রবেশ না করাইয়া মলদ্বার পথে অল্প কয়েক দিন পর্য্যন্ত দেওয়া কৰ্ত্তব্য । কতক সময় পরে ব| মৃদ্ধ প্রকৃতির ব্যারামে খাদ্য প্রথম হইতে মুখে দেওয়া যাইতে পারে। এই খাদ্য श्धं ব্যতীত অল্প কিছু হওয়া উচিত না ও ইহা ২৩ ঘণ্টা অস্তুর ২৩ আউন্স পরিমাণে বারে বারে দেওয়া উচিত। যদি দুগ্ধ সহ না হয় তবে দুগ্ধের সহিত চুর্ণের জল বা সোড় জল বা বেঞ্জারসের লাইকার পেনক্রিয়াটিন দ্বারা পেপটোনাইজড করিয়া দেওয়া যাইতে পারে। প্রত্যেক রোগীকেই এক একবারে এত অল্প পরিমাণ খাদ্য দিতে হইৰে যে তাহাতে তাহার বমি কিম্বা পেটে বেদনা না হয় । পরে আস্তে আস্তে খাদ্যের পরিমাণ ৰাড়াইয়া ২৪ ঘণ্টায় ১ পাইণ্ট হইতে ২৷ কিম্বা ৩ পাইণ্ট পর্য্যস্ত দেওয়া উচিত কিন্তু কখনো তিন পাইন্টের অতিরিক্ত দেওয়া উচিত নহে। ইহার পরে দুগ্ধের সহিত এরারুট, বিস্কুটের গুড়া মিশ্রিত করিয়া দেওয়া যাইতে পারে। কখন কখন মাংসের জুলু কিম্বা অন্ত কোন রকম মাংসের কোয়াৎ দেওয়া যাইতে পারে। যখন কোন লক্ষণই কতক দিবস পর্য্যস্ত প্রকাশ না পায়, তখন মৎস্ত ও পরিপাকোপযোগী মাংসাদি স্থবীর খাদ্য দেওয়া যাইতে পারে, তরকারী ও ফল মুলাদি কখনও দেওয়া উচিত নয়। ঘা শুখাইতে ঔষধ কতটা কাৰ্য্য করে, उठांह खलां यांग्न न । किख् कथंन कथन সকলপ্রকার ব্যারামে বিশ্রামের ভায় | কোন লক্ষণ আরাম করিবার জন্ত দরকার