সেন্টম্বর సాe 8 j সামাজিকত হীন হইয়। পড়িবেই। ধৰ্ম্মই কেবল মানুষকে ভবিষ্যৎ দৃষ্টিসম্পন্ন করিতে পারে ; ধাৰ্ম্মিক না হইলে আগুতুপ্তিকর ও পরিণাম বিরস বিষয় হেলায় কেহ ত্যাগ করিতে পারে না । মানুষ এখন প্রবৃত্তির তৃপ্তির দিকেই অধিক মনোযোগী ; কেন না, উহাতে আগুতুষ্টি আছে, সুতরাং মানুষ যত ক্ষণ না বর্তমান সুখ উপেক্ষা করিয়া ভাবী ও ভাব্য কৰ্ত্তব্য ও মুখের প্রয়াসী ন হইবে, ততক্ষণ যতই কিছু কর না, এ অধঃপতন স্রোত কেহই বাধা দিয়া রাখিতে পারিবে না । ডাক্তার শফিল্ড হাসিয়া যেন বিদ্রুপ চ্ছলে বলিতেছেন,—ইউরোপীয়গণ কি মনে করেন, তাহীদের এই বিলাসপ্রধান, নশ্বর সভ্যতা চিরকাল জগতের অাদর্শ হইয়া থাকিবে ? অার একটাও ওলট পালট হইবে না ? তৰে একটা উপায় আছে,—মানসশক্তি । মনঃশক্তির বৃদ্ধি করিতে পারিলে আপনা-আপনি সব ঠিক হইয়া যাইবে । भश्वाब भश्षाच भनाभङिरङहे बिघ्न, श्हेয়াছে ; নহিলে মানুষ অণর পশু এক জীব । gশক্তির প্রভাবে আপনা-আপনি অনেক উৎকট রোগ আরোগ্য হয়, আপনা-আপনি বংশবৃদ্ধি হয়, বংশরক্ষা হয় । ডাক্তার শফীল্ড আরও বলেন যে, পিতৃত্বের ( Heredity ) হিসাব বুঝিয়া কথা কহিতে হইলে, দুই তিন পুরুষের আচার ব্যবহার লক্ষ্য করিলে চলিবে न| । सििङ्घर-2दाश् अनानि ; उँहाब्र क्लभविकां*७ जनानि । विडौब्र कांश {नब्र नभग्न গণিকা নেলগুইন ইংলণ্ডে ছিলেন। চারি শত বৎসর পরে তাহারই বংশে ঠিক সেই cनल खहेन पञांबांब्र खश्र७धं६१ कब्रिज । cन हे বিবিধ তত্ত্ব । "రి(\రి চেহারা, সেই প্রকৃতি, সেই হাবভাব,—সবই এক ৷ এই এক ঘটনায় ত পিতৃত্বের বিজ্ঞান তৈয়ারি হয় ; কিন্তু এমন অপরিলক্ষিত কত ঘটনা ত আছে । দুই পুরুষ হইতে ইউরোপের অধঃপতন আরম্ভ হইয়াছে ; পূৰ্ব্বে ত ভাল ছিল । সেই ভাল অবস্থার বিকাশ সমাজে ত অসম্ভব নহে । মনঃশক্তি এই অতীতগর্ভস্থ অথচ বৰ্ত্তমানে সংস্থষ্ট মানবপ্রকৃতির নানা ভাবভঙ্গী পুনরুভূখিত করিতে পারে। দৃষ্টাগু—বৰ্ত্তমান গ্রীস ও ইতালী, মিশর ও জাপান । শেষে মার্কিন ডাক্তার বলেন, যে রোগীর সর্বাঙ্গে বিস্ফোটক, তাহার স্বতন্ত্রভাবে চিকিৎসা করিলে চলিবে না ; সে ক্ষেত্রে যাহাঁতে শোণিত শুদ্ধ হয়—ভিতর হইতে একটা ক্রিয়া হয়, তাহাই করিতে হুইবে । ইচ্ছাশক্তি বা মনঃশক্তি এই আভ্যন্তরীণ ক্রিয়া । এই ব্যাপার লইয়া সমগ্র ইউরোপখণ্ডে বিষম বাদ প্রতিবাদের আরম্ভ হইয়াছে। এতদিন পরে প্রকৃত সমাজ ও সামাজিকত , কি, তাহ ইউরোপবাসী বুধগণ বুঝিবার ' চেষ্টা পাইতেছেন । এ বিষয়ের আলোচনা আমাদের মধ্যেও হওয়া উচিত । কারণ, পাশ্চাত্য সভ্যতার বিষময় ফল আমরাও মৰ্ম্মে মৰ্ম্মে অনুভব করিতেছি ।” বর্তমান সময়ে পাশ্চাত্য রীতি নীতির অনুসরণের ফল কি, তাহ পাশ্চাত্য সমাজ । হিতৈষী পণ্ডিতগণ বিলক্ষণ হৃদযঙ্গম করিয়া তাহার প্রতিধিান জন্য আলোচনা করিতে । ছেন । আমাদের দেশে উক্ত পাশ্চাত্য রীতি নীতির অনুকরণের ফল ষে বিষময় হইতেছে,তাকার কোন সন্দেহ নাই . কি
