1 وهvد جsitچ ছিম্যাটোসিল । ২৩ -ബ. -For ন,—তখন পোট ওয়াইনের মত রঙ হয়, অনেক সময় হিম্যাটোপিলের রক্তের অধিকাংশ ঘন হইয়া চাপ (ব্লট) বাধিয়া যায় – আবার কখন কখন এমন হয় যে ঐ ক্লটের জলীয় অংশ শুষ্ক হইয়া ক্লটগুলিকে কাফিগুড়ার মত (কফিগ্রাউণ্ড) দেখায় । । কখন কখন হিম্যাটোসিলের প্রাচীরে প্রদাহ জন্মে ; ঐ প্রদাহজনিত রসাদি স্যাকৃ মধ্যে জমিয়া ও রক্তের সহিত মিশিয়া পূ্য হয়, এমন কি হয় ত প্রদাহ বড় বেশী হইলে টিউনিক ভেজাইনেলিসের পশ্চাৎ দিকের কতক বা সমুদয় অংশ পচিয়াও যায়। আবার কখন কখন টিউনিক ভেজাইনেলিসের আভ্যন্তরিক প্রাচীরের উপর এক প্রকার প্রস্তরময় পদার্থ একত্রিত হইয়। ঐ স্থান কঠিন করিয়া ফেলে । লক্ষণ । হিম্যাটোসিলের লক্ষণ, অfর হাইড্রোসিলের লক্ষণ এ উভয়ই প্রায় সমান । হাইড্রোসিল হইলে মুগ্ধ ত্বক যেমন একটুকু একটুকু করিয়া বাড়িয়া শেষে একটা টিউমারের মত হয়, হিম্যাটোসিলেও আই.হয় । প্রভেদ যাহা দেখা যায় সে কেবল এই টিউমারের অীকারে—হাইড্রোসিল টিউমার কথন গোল, কখন ডিমের মত, কখন লম্বা, আবার কখন আওয়ার গ্ল্যাশশেপ, অর্থাৎ বালি ঘড়ির বা কমণ্ডলুর মতও হয় ; কিন্তু হিম্যাটোসিলের টিউমার প্রায় গোলই হইয় থাকে, অন্ত আকার কচিৎ দেখা যায়। হাইড্রোসিলের একটা প্রধান লক্ষণ ফুক্চুয়েশন ; যখনই পরীক্ষা করিবেন তখনই এই ফুক্চুয়েশন অনুভব করিতে পারিবেন•। কিন্তু ছিম্যtটোসিলে সকল সময় তাহ। φμπμάμψΕμη .اقسـاسـ পাইবেন না ; যদিও অনেক সময় স্পষ্ট ফুক্চুয়েশন পাওয়া যায় বটে, কিন্তু আবার অনেক जभग्न श्ब्र ऊ किहूई °ो७म्रो योग्र न । পূর্বেই বলিয়াছি যে হিম্যাটোসিলের মধ্যে যে রক্ত থাকে,তাহা কখন তরলু, কখন গাঢ় ও কখন কঠিন অবস্থায় থাকে। হিম্যা-. টোসিলে যে সকল সময় ফুক্চুয়েশন পাওয়া যায় না, ইহাই তাহার কারণ । হিম্যাটোসিলের প্রথম অবস্থায় অথবা হিম্যাটোসিলের মধ্যে রক্ত যদি তরল অবস্থায় থাকে তাহা হইলেই ফক্চুয়েশন অনুভব করা যায়, ইহার অন্যথা হইলে হয় ফু কচুয়েশম অতি সামান্যই পাওয়া যায়, নয় ত মোটেই পাওয়া যায় না । অতএব প্রভেদ যাহা অাছে, সে কেবল এই ফক্চুয়েশনের তারতম্যে, তাহা ছাড়া চিম্যাটোসিলেয় আর সকল লক্ষণই হাইড়ে(সিলের লক্ষণের সমান ; সুতরাং উল্লেখ অনাবশ্যক । নির্ণয় । অণ্ডকোষের অন্যান্য পীড়া হইতে হাইড্রোসিলকে যে নিয়মে নির্ণয় করিতে হয়, ম্যাটোসিলকে ও সেই নিয়মে নির্ণয় করা যায় । কিন্তু হাইডোসিল, কি হিম্যাটোসিল, এরূপ সন্দেহ উপস্থিত হইলে সে সন্দেহ তঞ্জন করা সকল সময় সহজ বোধ হয় না । অতএব সন্দেহ দূর করিবার জন্য রোগের পূর্ববৃত্তাস্ত রোগীর নিকটে জানা অবশ্যক। তাহীকে জিজ্ঞাসা করা আমাদের উচিত যে, কোন প্রকার তাঘাত লাগিয়া কি স্ব , হাইড্রোসিল ট্যাপ করিবার কিছুকাল পরে উহার উৎপত্তি হইয়াছে কি না ? তা যদি হইয় থাকে, তাহ হইলে সে নিঃসন্দেহ হিম্যাটোসিল । স্পন্টেনিয়স
