পাতা:ভেজাল - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দাড়ির ফসলে তার দারুণ অজন্মার লক্ষণ । গগনের প্রতিভাগত অসংযমের সংকট কিন্তু সেই সামলে চলে। মাঝে মাঝে গগনের ঝোক চাপে পুরানো খাদ্যে নতুনত্ব আনবে, এমন স্বাদ সৃষ্টি করবে। মানুষের জিভ যার পরিচয় জানে না । হঠাৎ-জাগা উৎসাহে ও উল্লাসে একটানে হাতের বিড়িটা চড়াচড় শব্দে আধখানা পুড়িয়ে সে বলে, “খেয়ে যদি সবাই পাত না চাটেরে কানাই, বাপ আমায় জন্মো দেয় নি।” । কানাই তখন সৃষ্টি-পূর্ব সমালোচকের মতো মাথা নেড়ে বলে, “উহুক। সেটি হবার নয়। কালিয়া যদি না কালিয়া হবে তো গাল দিয়ে ভূত ছাড়িয়ে দেবে ।” গগন তা জানে, অভিজ্ঞতাও আছে। কেবল মনে থাকে না । খাবে অন্য লোকে, উপভোগ তাদের বলে পছন্দ অপছন্দের অধিকারটাও তাদেরই তবু তাদের বৈচিত্র পরিবেশনের সুযোগ না পেলে সব যেন কেমন একঘেয়ে মনে হয় গগনের। কখনো সে মুষড়ে যায়, কখনো রাগের জালায় খুক করে থুথু ফেলে দেয় মাছ তরকারির পাত্রে। বলে, “স্বাদ হবে ।” কোনের ছোট উনুনে বেলারানীর মাসি পায়েস রাঁধতে এলেন, খোকার মুখে দেবার পায়েস। সঙ্গে এল বেলা। ইতিমধ্যে আরেকবার কাপড় বদলে সে তাতের কোরা কাপড় পরেছে, সাবান মেখে করেছে স্নান। রান্নার গন্ধ পর্যন্ত ছাপিয়ে উঠেছে তার গায়ের তেল সাবানের গন্ধ । SuuD BB BG LL KBBD DDS DBDBDS BB DD DDBD sDDBD বখসিস দেব ।” ঘণ্টাখানেক পরে আরেকবার সে এল। একা । “কি কি নামালে গগন ? পোলাওয়ের রঙ তো খোলেনি। জাফরান जi७नि यूशि ? बल्लाम cय निष्ठ ?” চারিদিকে একনজর তাকিয়ে R 0