পাতা:ভেজাল - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মৃগনয়নার স্তন্যপানের ধরণটা পৰ্যন্ত যে তার মনে আছে। সে কেন পর হয়ে না গিয়েও অজানা হয়ে গেল ! DDBD DBD DD BDB DBBS BB DBBDB BBD DDD স্বামী তাকে হাত ধরে নিজের ঘরে নিয়ে গেলেন। এঘরে তিনি একলা থাকেন, যখন ইচ্ছা ঘরে যাবার অনুমতি স্ত্রীর আছে। কিন্তু যিনি সর্বদাই আত্ম-চিন্তায় মগ্ন থাকেন অথবা বই পড়েন, তার কাছে বেশি যাবার ইচ্ছা লোকের হয় না। ঘরে নিয়ে গিয়ে স্ত্রীকে পাশে বসিয়ে এক হাতে জড়িয়ে তাকে আরও কাছে টেনে নিলেন। অনুতপ্ত কণ্ঠে বললেন, “আমার অবজ্ঞায় তুমি কঁদাছ বড় বীে ? তুমি তো ইচ্ছে করলেই আসতে পার, যখন খুশি আসতে পার!” মৃণ্ডর মা আঁচলে চোখ মুছে বললেন, “সেজন্য নয়।” মৃণ্ডর বাবার মুখখানা একটু স্নান হয়ে গেল, জড়ানো হাতের ধাধন শিথিল হয়ে এল। 'cषCभन्न अछ दख्छ बाकूल छ८न्नCछ भनप्ने ।' মুগুর বাবা সহসা উৎকণ্ঠিত হয়ে উঠলেন, “মিগুর জন্ত ? কেন, কি छ्ग्न0छ् ?' রাত দুটাে পর্যন্ত সেদিন তাদের কথা চলল। ইতিমধ্যেই একটি সুপাত্র পাওয়া গেল । শিক্ষিত, সুশ্ৰী, বড়লোকের ভালো ছেলে। একটা দিনও স্থির হয়ে গেল, যেদিন পাত্র এসে মৃগনয়নাকে দেখে শুনে পছন্দ করে যাবে। না, ঠিক প্রাচীন যুগের মেয়ে দেখার অসভ্যতা তারা করবে না। বাড়িতে দুতিনটি ভদ্রলোক পরিচয় করতে এসেছেন এমনি সাধারণভাবে আগমন ও এবিষয়ে ওবিষয়ে অল্প আলোচনা হবে । বিয়ের পরেও মৃগনয়না যতদূর খুশি পড়তে পাবে। সত্য কথা বলতে কি, পাত্র নিজেই তা চায়।