পাতা:মঙ্গলচণ্ডী - দ্বিজ মাধব .pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S भक्रळष्स्ौद्ध श्रौद्ध এইরূপ মিশ্ৰ-দেবতার কথা যে আমরা নূতন বলিতেছি তাঁহা নহে। দেবজগতে ঐতিহাসিকের সন্ধানী আলোক নিক্ষেপ করিলে সে রাজ্যেও জন্ম, ক্ৰমবিকাশ ও মৃত্যুর প্রভাব দেখিতে পাওয়া যাইবে। সেখানেও নূতন নূতন দেবদেবীর জন্ম হইতেছে, তাহারাও নিজ নিজ প্রভাব বিস্তারের জন্য পরস্পরের সহিত প্ৰতিযোগিতা করিতেছেন এবং এই আত্ম-প্ৰতিষ্ঠার সংগ্রামে এক এক জন দেবতা পার্শ্ববৰ্ত্তী একাধিক দেব-শক্তিকে নিজের মধ্যে সংহত করিয়া পুষ্টি লাভ করিতেছেন। এমন কি সংগ্রামে পরাজিত হইয়া অনেকে অন্য কোনও দেবতার মধ্যে আত্ম-গোপন করিতেছেন। কেহ কেহ বৈদিক বিরুণের ন্যায় মৰ্য্যাদা-ভ্ৰষ্ট হইয়া কালপাত করিতেছেন। কোনও কোনও দেবতার নাম ও পরিচয় লুপ্ত হইয়া যাইতেছে। সব দেশেই দেব-জগৎ এই জৈব নিয়মের DDDD S SDBuBBD DD DDDB DBBD DBBBDBD DBDDBB BBuLg uBDBDBD ওঅবৈদিক দেবতাদের মধ্যে এই ক্ৰমবিকাশ ও মিশ্রণ পাওয়া যাইবে। আমাদের বৰ্ত্তমান ধৰ্ম্ম-জীবনের উপর এখানকার আদিবাসীদের প্রত্যক্ষ প্রভাব এখনও নিঃসন্দেহে প্রমাণিত হয় নাই। কিন্তু বাঙালীর ধৰ্ম্ম-কৰ্ম্মে তন্ত্রের প্রভাব শুধু কলপনা-মাত্র নহে। সেই তন্ত্রশাস্ত্ৰে মিশ্রদেবতার বহু নজীর পাওয়া যায়। হিন্দুর পূজা-পদ্ধতি, আচার, দীক্ষা প্রভূতি বৈদিক ও তান্ত্ৰিক ভেদে দ্বিবিধ। সেজন্য মনে হয়, তান্ত্ৰিক ধৰ্ম্ম-কৰ্ম্ম বৈদিক ধারার প্রতিযোগী অপর একটি ধারা। ২ বেদে কোনও উল্লেখযোগ্য ভয়ঙ্করী দেবীমুক্তির কথা পাওয়া যায় না। প্রকৃতি ফলে, জলে, শস্যে বৈদিক আৰ্য্যদের সম্মুখে কল্যাণী মাতৃমুক্তিরূপে আবিৰ্ভত হইয়াছিলেন। সেইরূপ বজ, বিদ্যুৎ, বর্ষণ প্রভৃতির মধ্য দিয়া প্রকৃতির রুদ্রমূত্তিও তাঁহারা নিশ্চয়ই উপলব্ধি করিয়াছিলেন। তবে ধ্বংসের দেবতাকে বৈদিক আৰ্য্যগণ পুরুষ-মুক্তি-রূপেই প্ৰথমে কল্পনা করেন। এই প্রসঙ্গে প্রথমেই রুদ্রের কথা মনে পড়ে। এই ভয়ঙ্কর দেবতা যাহাতে গবাদি y g BDDSODDD BB D DBDBD BBBB BBB DBD DD DBD BDDS DDuD S DB BBDB S BDDSBBS DBDS DBDDS DDBB • J. S. Frazer, The Golden Bough, Vol. III, The Dying God, Ch. I, Mortality of Gods; 1914. i S BDDDBD DBBDBB S BDiDSDDBS S TuLBD DBD D KBDH S SBB (হরপ্রসাদ সংবৰ্দ্ধন লেখমালা, ১ম খণ্ড) বহু মূল্যবান তথ্য পাওয়া যায়। ve R. G. Bhandarkar, Collected Works, Vol. IV, Vaisnavism, , p. 146 ; যোগেশচন্দ্ৰ বিদ্যানিধি, পূজা-পাৰ্বণ, পৃঃ ১০২-৩।