DO মঙ্গলচণ্ডীর গীত তাহার কাব্যে অনেক স্থলে ফলিত জ্যোতিষের আলোচনা পাওয়া যায়। মুকুন্দরামও জ্যোতিষ-চৰ্চা করিতেন, তাহার নিদর্শন তাঁহার কাব্যেও রহিয়াছে। তথাপি তিনি দ্বিজ মাধবের ন্যায় সূৰ্য্য-বন্দনায় তাঁহার কাব্য আরম্ভ করেন নাই। আমরা অন্য ভাবেও এই প্রারম্ভিক সূৰ্য্য-বন্দনার ব্যাখ্যা করিতে পারি। তন্ত্রে শ্রীবিদ্যা-প্রকরণে প্ৰথমে সূৰ্য্যপূজা করিবার বিধি আছে। তন্ত্রসার এই প্রসঙ্গে রুদ্র-যামল হইতে নিম্নলিখিত বচন উদ্ধৃত করিয়াছেন : আদিত্যং পূজয়েন্দাদেী প্রত্যক্ষং লোক-সাক্ষিণম্। অন্যথা নৈব সিদ্ধি: স্যাৎ কলপাকোটিশতৈরপি । বৃহৎ স্তবরাজ নামক পুস্তকেও আছে: স্নানন্ত বিধিবৎ সন্ধ্যাং তৰ্পণং সূৰ্য্যপূজনীয়। কৃত্বা পূজালয়ে চাত্ৰ পঞ্চমীং পূজয়াম্যহম্।।” মঙ্গলচণ্ডীর মূল দেবতা সরস্বতী। সুতরাং মঙ্গলচণ্ডী-পূজার প্রথমে সূৰ্য্য-পূজা করা তান্ত্রিক মতে প্রশস্ত। সৰ্ব্বদেব-দেবীর বন্দনা করা তান্ত্রিক পূজা-বিধির একটি অঙ্গ। দ্বিজ মাধবের কাব্যে সৰ্ব্ব-দেব-দেবীর বন্দন আছে। কিন্তু মুকুন্দরামের কাব্যে ইহা পাওয়া যায় না । তন্ত্রে গুরুকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। দ্বিজ মাধব DDD BDBBBDBD DB BB BD DBBD BDDBBD DDBD S BDBD KBuDS রামের কাব্যে গুরুর প্রসঙ্গ নাই । সুতরাং দ্বিজ মাধবের কাব্যের উপর তন্ত্রের প্রভাব পরিদৃষ্ট হইতেছে। এই কাব্যটি পাঠ করিয়াই আমাদের তন্ত্রে মঙ্গলচণ্ডীর আদি-রূপ অনুসন্ধানের প্রবৃত্তি জন্মে। আর একটি বিষয়ে দ্বিজ মাধবের কাব্য প্ৰাচীন ধারার সহিত অধিকতর সামঞ্জস্য রক্ষা করিতে সমর্থ হইয়াছে। রঘুনন্দন এক মঙ্গলবার হইতে পরবর্তী মঙ্গলবার। পৰ্যন্ত গীতের দ্বারা মঙ্গলচণ্ডীর পূজা করার কথা বলিয়াছেন। বিশ্বসারতন্ত্রেও তিন দিবসব্যাপী আখেটক-উপাখ্যানের কথা বলা হইয়াছে। সুতরাং চণ্ডীমঙ্গল মূলত: পালা-গান-জাতীয় কাব্য। সেইজন্যই ইহার অন্য নাম অষ্টমঙ্গলার পালা । মুকুন্দরামের চণ্ডীমঙ্গলও আট দিনে গীত হইত, ইহা बृष्णब्र कांबा श्रांख्रिश्न चांना यांग्र । फूजनीश : (১) ঘট সংস্থাপন করি मशशाम्रा शाश्श्वत्री স্থিতি করা এ অষ্টবাসীর । s
- অগ্রসার, বসুমতী সং, পুঃ ২০৮।
