পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

可死q颈四零1可忆邵 বাছুরকে ভয় দেখিয়ে মজা করতে লাগলো, একটা পিচ গাছের ডালগুলো অকারণে ভেঙে গাছটাকে ন্যাড়া করে দিলে। তবুও বিমল সবটা দেখতে পাচ্ছিল না-একে অন্ধকার, গ্ৰামটাও লম্বায় বড়, ওদিকে কি হচ্ছে না হচ্ছে সে জানে না-তার সামনে যেগুলো ঘটছে সেগুলো সে কেবল জানে। তবে নারী ও শিশুকণ্ঠেব চীৎকার শুনে মনে হচ্ছিল, ওদিকের জাপানী সৈন্যেরা ঠিক বুদ্ধদেবের বাণী আবৃত্তি করছে না । মিনিট কুড়ি পাঁচিশ এমনি চললো-বেশীক্ষণ ধরে নয়। তখন অন্ধকার বেশ ঘন হয়ে এসেছে, কেবল জ্বলন্ত ঘরের চালের আলোয় সামনেট আলোকিত । হঠাৎ বিমলের যেন হুস হোল-সে তার আশে পাশে চেয়ে দেখলে তার খুব কাছে কোন জাপানী সৈন্য নেই-লুঠপাঠের লোভে সবাই গ্রামের ঘর দোরের মধ্যে ঢুকে পড়েছে বা রাস্তার ওপর দাড়িয়ে উত্তেজিত खास धbका कब्र(छ । বিমল একবার পিছনের দিকে চাইলে-সেদিকে একখানা কামানের গাড়ী দাড়িয়ে । গাড়ীর কাছে সৈন্য নেই। গাড়ীখানা থেকে পঞ্চাশ গজ আন্দাজ দূরে একটা প্রাচীন সহমরণের স্মৃতিস্তম্ভ। চীনদেশের অনেক পাড়াগাঁয়ে সহমৃতা বিধবার এমন পুরোনো আমলের স্মৃতিস্তম্ভ সে আরও দু একটা দেখেছে। ততদূর পর্যন্ত বেশ দেখা যাচ্ছে অগ্নিকাণ্ডের আলোয়। কিন্তু তার ওপারে অন্ধকার-কিছু দেখা যায় না । বিমল আস্তে আস্তে পিছনে হটতে হটতে দশ বারো পা গিয়ে হঠাৎ পেছন ফিরে ছুটি দিয়ে সহমরণের স্মৃতিস্তম্ভটার আড়ালে একটা অন্ধকার ftन्म ९46ग तँफुigव्गा । ܟܠ ܐ