পাতা:মহম্মদের জীবনচরিত্র ও মহম্মদীয় রাজ্যের পুরাবৃত্ত.pdf/১৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কর্মুলার যুদ্ধ । なb”いる কুফাতে আসিতেছিলেন, কিন্তু পথের মধ্যে র্তাহীর সৈন্যের তথকার সমাচার পাইয়া তাহাকে ত্যাগ করিল, কেবল চল্লিশ 'জন অশ্বারোহী ও এক শত জন পদাতিক সৈন্য বিশ্বস্ত থাকিল । অনস্তর চারি শত জন বিপক্ষ সৈন্য তঁহীর বিরুদ্ধে প্রেরিত হইলেও তিনি পুৰ্ব্ববং অগ্রসর হইয় ফুরাং নদীর নিকটস্থ কৰ্ব্বালা নামক স্থানে উপস্থিত হইলেন । তথাহইতে দূত প্রেরণ করিয়া বশীভুত হইতে ও সামান্য লোকের ন্যায় কাল কাটাইতে অঙ্গীকার করিলেন ; কিন্তু তাহার সেই প্রতিজ্ঞাতে বিপক্ষদের বিশ্বাস ম হওয়াতে পাছে জল্লাদদ্বারা প্রাণ" যায়, এই আশঙ্কাতে রণক্ষেত্রে প্রাণপণ করিতে স্থির করিলেন '. অপর প্রাধুনা করিতেই রাত্রি যাপনানন্তর প্রাতঃকালে বিপক্ষদের সম্মুখে এই ৰূপ বক্তৃতা করিলেন, সাবধান, তোমাদের পরম গুরু মহম্মদের দৌহিত্রকে বধ করণের দোষে লিপ্ত হইও না। কিন্তু ঐ বিপক্ষের যদ্যপি মুসলমান ছিল, তথাপি তাহার সমাদর না করিয়া স্বজাতীয়দের পরস্পর যুদ্ধোৎপাদক বলিয়া উহাকে অগ্রাহ্য করিম্ব ৬৮ শালে ১০ অক্টোবর তারিখে সেই যুদ্ধ হইয়াছিল । তন্মধ্যে হোসেনের অনুগামি বাহান্তর জন একে২ হত হইল ; এবং তাহরি চারি পুত্র ও পাঁচ ভ্রাতাও নষ্ট হইল। সেই ভ্রাতাদের মধ্যে এক জনের কেবল দশ বৎসর বয়ঃক্রম হুইয়ছিল ; এবং পুত্রদের মধ্যে এক জন নিতান্ত শিষ্ঠ ছিল। ছোসেন বর্ণদ্বারা বিন্ধ. হইলে সেই শিশু সন্তান তাহার নিকটে আনীত হইয়ু হিন্দোলতেই নষ্ট হইল ; আর তাঁহাকে আলিঙ্গন করিতে যে ভ্রাতৃপুত্ৰ দৌড়িয়া আতুিতেছিলেন, স্ট্রাহারও শিরচ্ছেদুন হইল। পরে