পাতা:মহম্মদের জীবনচরিত্র ও মহম্মদীয় রাজ্যের পুরাবৃত্ত.pdf/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भइयन शुरु अोश्उ ठ्म । १४. ভ্যাগ করিও না। ঐ খঙ্গের উপরে এই কথা খোদিত ছিল, এ কাপুরুষতাহইতে লজা জন্মে; অগ্রসর হওনে যশ লভি হয়, এবং পলায়নদ্বারা অদৃষ্ট্রের ফল এড়ান যায় না।” মহম্মদের পাগড়ীতে এই লিপি ছিল, “ ঈশ্বরহইতে উপকার হয়, পলাতক ব্যক্তি নরকঙ্কষ্টতে কখনই পলাইতে পরিবে ন” । পরে তিনি সৈন্যগণের সম্মুখীন হইয়া যুদ্ধ করিলেন। প্রথমে মুসলমানের জয়ী হইতে লাগিল ; কিন্তু তাহাদিগের কতক গুলিন সৈন্য মহম্মদের অজ্ঞা লঙ্ঘন করিয়া লুন্টনাশয়ে স্বীয় শ্রেণী পরিত্যাগ করিলে বিপক্ষ সৈন্যগণ পশ্চাতে আসিয়া তাহাদিগকে পরাজয় করিল। মুসলমানের ঐ রূপ আক্রমণে এবং বায়ুর প্রতিকূলতায় সকলে ছিন্ন ভিন্ন হইয়া পলায়ন করিতে লাগিল ; তাহাতে মহম্মদ স্বসৈন্য লইয়া অতিসাহস পুৰ্ব্বক যুদ্ধ করিয়াও পরিশেষে আহত ও রক্তাক্ত কলেবর হুইয়া ঘোটকহইতে এক , গৰ্ত্তে পতিত ছন । তৎকালে তঁহার বদনে দশ বর্ষাঘাত ও তাহার- সন্মুখের এক দস্ত ভগ্ন ও ওষ্ঠ ছিন্ন হইয়াছিল । মহম্মদের সদৃশীকৃতি এক জন ধ্বজাবাহক তৎকালে হত হইলে, ' মুসলমানেরা তাহাকে মৃত দেখিয়া মনে করিল, মহম্মদ হুত হইয়াছেন; ইহাতে তাহারা সকলে পলায়ন করিতে লাগিল। প্তখন এক ব্যক্তি চেচাইয়। ককিল, যদিও মহম্মদের মৃত্যু হইয়া থাকে, তথাপি মহম্মদের ঈশ্বর জীবিত আছেন। হত সৈন্যগণের মধ্যে মহম্মদ ভূমিতে পতিত হইয়াছিলেন, কিন্তু उँीरीज़ পরিহিত বৰ্মন্বয় ও সতেজ চক্ষু দেখিয়া মুসলমান লোকেরা উহাৰেঞ্জীবিত জ্ঞানে তুলিয়া লইয়া গেল। ঐ ংগ্রামে কোরেশের জয়ী হইয়া মৃত মুসলমান সৈন্যদিগের