পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বৰ্গারোহণ 89\لسوا( শুক্রবার, জ্যোৎস্নাময়ী রাত্রির দুই ঘটিকা ২৫ মিনিটের সময় প্ৰদীপ্ত প্ৰদীপ নিৰ্বাণ হইল!-ভারতের দুঃখ- রজনীর প্রভাত-তারা আর কোন অদৃশ্য, অলক্ষ্য দেশে গিয়া উদয় হইল! ইংলণ্ড কঁাদিল । ভারত কঁাদিল ! হা ঈশ্বর ! তোমার কাৰ্য্যের গৃঢ় তাৎপৰ্য্য কে বুঝিবে! মৃত্যুশয্যার বর্ণনার কিয়দংশ কুমারী কলেটের পুস্তক হইতে উদ্ধৃত श्ल । “বোধ হইল যে, অধিকাংশ জাগ্ৰত সময় তিনি উপাসনায় অতিবাহিত করিতেন । তাহার মনে কি বিশেষ কষ্ট ছিল, এবং কি কথা ব্যক্তি করিবার জন্য তিনি ব্যাকুল হইতেছিলেন, তাহা জানিবার আমাদের কোন উপায় ছিল না । যে সকল শেষ কথা তাহাকে উচ্চারণ করিতে শুনা গিয়াছিল, তন্মধ্যে তিনি পবিত্র “ওঁকার’ উচ্চারণ করিয়াছিলেন। ইহাতে বুঝা যায় যে, জীবনে বহু লোকসমাগমের মধ্যে এবং মৃত্যুর নির্জন দ্বারে সর্বত্রই ভগবৎচিন্তাই তঁাহার আত্মাব প্রধান কাৰ্য্য ছিল। শীঘ্রই তিনি সংজ্ঞা ও বাকশক্তি হারাইতে লাগিলেন ; তথাচ সময়ে সময়ে জ্ঞানলাভ করিয়া চতুষ্পার্শ্ববৰ্ত্তী বন্ধুগণকে তঁহাদের সেবার জন্য সকৃতজ্ঞ হৃদয়ে ধন্যবাদ প্ৰদান করিতেছিলেন । চিকিৎসকের দৈনন্দিন লিপি রাজা রামমোহন বায়ের চিকিৎসক শ্ৰীযুক্ত এসলিন সাহেবেব দৈনন্দিন লিপি হইতে কুমারী কার্পেণ্টার, রামমোহন রায়ের পীড়া ও মৃত্যুশয্যার বিবরণ প্ৰকাশ করিয়াছেন। আমবা পাঠকবর্গের অবগতির DTY DD LDDLDBB DBBBD DBDS ব্ৰিষ্টল, সোমবার, ৯ই সেপ্টেম্বর, ১৮৩৩ । ষ্টেপলটন গ্রোভা ভবনে আমি রামমােহন রায়কে দেখিতে গেলাম। তাহার সহিত অত্যন্ত