পণ্ডিতগণের সহিত বিচার। >Q○ প্রমাণ দিবেন। কোন সময় হইতে কোন সময় পৰ্যন্ত শিল্পবস্ত্ৰ পরিধান করিলে দোষ হয়, তাহাও লিখিবেন। প্ৰমাণ প্ৰাপ্ত হইলে আমরা সে বিষয়ে বিবেচনা করিয়া দেখিব।” কবিতাকার রামমোহন রায়কে পাষণ্ড, নাস্তিক প্ৰভৃতি শব্দে গালি দিয়াছেন। রামমোহন রায় তদ্বিষয়ে বলিতেছেন যে, “ইহাতে আমাদের ক্ৰোধ হয় না, দয়া হয়। কুপথ্যাশীরোগী, কিম্বা বালককে ঔষধ সেবন কুরিতে বলিলে, কিম্বা কুপথ্য খাইতে নিষেধ করিলে, সে ক্ৰোধ করে ও দুৰ্ব্বাক্য বলে। সেইরূপ, অনীশ্বরকে ঈশ্বর বোধ করিয়া বহুকাল পৰ্যন্ত BB BDBBD BB DDDS DBDBD DS DDBB DBDBDS DBDD জ্ঞানোপদেশ করিলে অবশ্যই দুঃসহ হইবেক ; সুতরাং দুর্বাক্যপ্ৰয়োগ করিতেই পারেন।” রামমোহন রায়, গ্রন্থের উপসংহারে কবিতাকারের জন্য পরমেশ্বরের DS KDBDB BBBBBD SDDD S KBBDDBDBS DBBBDDBDBBDS DDD অনাত্মার বিবেচনার প্রবৃত্তি দেও। তখন কবিতাকার অবশু জানিবেন (, अभिब्रां ऊँशब्र ७ उानून दाखि नकलव्र अांशौब्र कि अनांशौत्र श्।" ( কবিতাকারের উত্তরের প্রত্যুত্তর ) কৰ্ম্মানুষ্ঠান ব্যতীত ব্ৰহ্মজ্ঞানের অধিকারী হওয়া যায় কি না ? ব্ৰহ্মজ্ঞানসাধনের পূর্বে, গৃহস্থের পক্ষে স্মৃতি ও আগমোক্ত বিধি DDDLD DBBBD BBS BDD DDBDB D DB DBB BDS মোহন রায় এই প্রশ্নের উত্তরে বলিতেছেন যে, পূৰ্ব্বজন্মের কৰ্ম্মম্বারা চিত্তশুদ্ধি হইলে, ইহজন্মে কৰ্ম্মানুষ্ঠান ব্যতীত ব্ৰহ্মজ্ঞানসাধনের অধিকারী ইওয়া যায়। বেদান্তভায্যে শঙ্করাচাৰ্য্য স্পষ্টই বলিয়াছেন যে, কৰ্ম্মানুষ্ঠানের Հo
