So a মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত। তাহার দোষ দেখিতে পান না। রামমোহন রায় এমনও निॉ८छ्म (, অনেক ইয়োরোপীয় পণ্ডিত, প্রাচীনকালের গ্ৰীক ও রোমান পণ্ডিতদের ন্যায়, সাধারণের মত অযথার্থ জানিয়াও লোকযাত্ৰানির্বাহের জন্য ७शत्रुछे সায় দিয়া থাকেন । ষীশু মনুষ্যের পুত্ৰ, অথচ নয়, এ কথার তাৎপৰ্য্য কি ? রামমোহন রায়ের দ্বিতীয় প্রশ্ন এই ছিল যে, যীশুখ্ৰীষ্টকে কখন কখন মনুষ্যের পুত্র বলা হয়, এবং কখন दां वहां श्म ८ग, 6कान भरसा ऊँशल পিতা ছিলেন না। ইহার তাৎপৰ্য্য কি ? পাদ্রিসাহেব এই প্রশ্নের উত্তরে যাহা বলেন, তাহার সারমর্ম এই যে, যদিও কোন মনুষ্য যীশুর পিতা ছিলেন না, তথাচ তিনি আপনাকে মনুষ্যের পুত্ৰ दक्षिप्र। अ४नाल লঘুতা স্বীকার করিয়াছিলেন। রামমােহন রায় এ কথার প্রত্যুত্ত্বরে যাহা বলিয়াছেন, তাহার তাৎপৰ্য্য এই যে, ষীশুখ্ৰীষ্ট আপনার লমৃত্যু স্বীকার করিবার জন্য এমন কথা বলিয়াছেন, যাহা বাস্তবিক নহে। যীশুর বাক্য বাস্তবিক নহে বলিয়া পাদ্রিসাহেবেরা দোষগ্রহণ করেন r!; অথচ হিন্দুপুরাণ সকলের এই অপবাদ দেন যে, পুরাণে भिशI क१ বর্ণিত হইয়াছে। অল্পবুদ্ধি লোকের বোধাধিকার জন্য পুরাণে, রূপকভাবে পরমেশ্বরের মাহাত্ম্য বর্ণিত হইয়াছে। কিন্তু পুরাণে পুনঃ পুনঃ বলা হইয়াছে যে, এই সকল, কেবল অল্পবুদ্ধি লোকের হিতের নিমিত্ত রচিত ठ्हेल । ऐशt5 পুরাণশাস্ত্রে কিছুমাত্র দোষম্পর্শ হয় না। “ঈশ্বরের দক্ষিণপার্শ্ব”—{ বাক্যের অর্থ কি ? পাদ্রিসাহেব তাঁহার প্রবন্ধের একস্থলে "ঈশ্বরের দক্ষিণপাৰ্থ” বাইবেল হইতে এই কথাটি উদ্ধৃত করিয়াছেন। রামমোহন "
