(28 মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত। DDB D DBBD BDD BBDBu kuSBB DDDkDB BBBDS DBBDDBDBD সহিত স্বীকার করবেন। লোকে যাহাই কেন বলুন না, অন্ততঃ এই যুগ হইতে আমাকে কেহ বঞ্চিত করিতে পরিবেন না যে, আমার আন্তবিদ অভিপ্রায় সেই পুরুষের নিকট গ্রাহ, যিনি গোপনে দৰ্শন করিয়া প্রকাঃ পুরস্কৃত করেন।” মহাত্মন! তােমার ভবিষ্যদ্বাণী পূর্ণ হইয়াছে। র্যায়৷ তোমার প্রতি খড়গহস্ত হইয়াছিলেন, এক্ষণে তঁহাদেরই সন্তান সন্ততিৰ তোমাকে হৃদয়ের গভীৰতম প্রদেশ হইতে কৃতজ্ঞতা উপহাব অ : कदिाठtछन ! উপরি-উক্ত পুস্তকেবা ভূমিকাতে তিনি আবও বলিতেছেন যে, বেদান্ত সুত্রের অনুবাদ প্ৰকাশ করিবার তঁহার বিশেষ অভিপ্ৰায় এই যে, তাই? স্বদেশবাসিগণ তঁহাদের শাস্ত্রেব প্রকৃত তাৎপৰ্য্য বুঝিতে পাবেন এবং তদ্বারা প্ৰকৃতির পরমেশ্বরেব একত্ব ও সৰ্ব্বব্যাপিত্ব চিন্তা করিতে পাবেন। তদ্ভিন্ন আরও অভিপ্রায় এই যে, ইয়োরোপীয়েব বুঝিতে পারেন যে, যে সকল কুসংস্কারমূলক অনুষ্ঠান হিন্দুধৰ্ম্মকে বিকৃত করিয়াছে, তাহাব সৰ্হিঃ উহার বিশুদ্ধ আদেশনিচয়ের কোন সম্বন্ধ নাই। সমস্ত হিন্দুশাস্ত্ৰ একমাত্র পরব্রহ্মের উপাসনা প্ৰতিপন্ন করিতেছে, সকল বিচারগ্রন্থে ইহাই প্ৰদৰ্শন করা রামমোহন রায়ের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল। তিনি লিখিয়াছেন ;- “উপনিষদের দ্বারা ব্যক্ত হইবেক যে, পৰমেশ্বর একমাত্ৰ, সৰ্ব্বব্যাপী, 'আ', দিগের ইন্দ্ৰিয়ের অগোচব হয়েন, তাঁহারই উপাসনা প্রধান এবং মুক্তি প্ৰতি কাবণ হয়, আর নামরূপ সকল মায়ার কার্য হয়। যদি কহ, প্ৰবাণ এবং তন্ত্রাদি শাস্ত্ৰেতে যে সকল দেবতাদিগের উপাসনা লিখিয়াছেন, "' সকল কি প্রমাণ ? আর পুরাণ এবং তন্ত্ৰাদি কি শাস্ত্ৰ নহে? তাহাৰ DD DD BDS BDBE EgD S DBD DBDK KB BDBDBS BDu BDBBD S তন্ত্রাদিতেও পরমাত্মাকে এক এবং বুদ্ধিমানের অগোচর করিয়া পুন: পুণ
