পাতা:মহানপুরুষদের সান্নিধ্যে - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবার রুদ্ধ হইয়া গিয়াছে । মধ্যাহ্যের প্রখর সূৰ্য্যালোকেও চারিদিক যেন অন্ধকার। চছন্ন বলিয়া মনে হইতে থাকে । চরম ব্যর্থতা ও হতাশার মধ্য দিয়া। দেবেন্দ্ৰনাথের এক একটি দিন অতিবাহিত হইতে লাগিল। বোটানিক্যাল গার্ডেন হইতে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিব ন করিবার কয়েকদিন পদ্ধ কিশোর দেবেন্দ্ৰনাথ একদিন চিন্তাকুল চিত্তে বার।ান্দায় পায়চারী করিতেছেন । এমন সময় হঠাৎ দেখিলেন, পুরাতন গ্রন্থের একখানি ছিন্নপত্র বায়ুuBB uuD uSJDBS BD DSB BgSStDS DD BDmSD0D SS SBBS বিষয়বস্তু সংস্কৃত ভাষায় অংশের অর্থ বুঝিলেন না । বাড়ীর অন্যান্য ব্যক্তিদেব ঈহার অর্থ জিজ্ঞাসা করতে তাহার। তাহাকে ব্ৰাহ্মসমাজে বা আচাৰ্য্য, পণ্ডিত রামচন্দ্ৰ বিদ্যাবাগীশের নিকট যাইতে বলিলোঁ । পরামর্শটি যুক্তিযুক্ত। দেদে দ্ৰনাথ আচার্যের নিকট গেলেন এবং জানিতে পা রিলেন যে, ছিন্ন পত্ৰখানিতে ঈশোপনিষদের উদ্বোধন স্তোত্ৰ লিখিত রহিয়াছে। স্তোত্রটির মৰ্ম্মার্থ হইতেছে, “এই বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের প্রতিটি অণুপরমাণু হইতে যাবতীয় দৃশ্যমান বস্তু পৰ্য্যন্ত সমস্ত কিছুর মধ্যে বিশ্বনিয়ন্ত পরম ব্ৰহ্ম সূক্ষ্মভাবে বিরাজমান, সুতরাং জাগতিক বস্তুর বাহ্যিক আকর্ষণে মোহাবিষ্ট না হইয়। নিলিপ্ত জীবনযাপন কর এবং সেই পরম ব্ৰহ্মের অনু সন্ধান কর, পরিধান ভোগের লিপস। মনের মধ্যে রাখিও না।” voy