পাতা:মহানপুরুষদের সান্নিধ্যে - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মঙ্গান পুরুষদের সান্নিধ্যে লাঞ্ছনার সম্মুখীন হইতে হইবে । কিন্তু ঈশোপনিষদের স্তোত্রটির অহরহ গুঞ্জন যেন তঁহাকে অস্থির করিয়া তুলিতেছে । তাহার জীবনে সে এক সঙ্কটময় পরিস্থিতি । অবশেষে তিনি সিদ্ধান্ত স্থির করিলেন । পিতার পাওনাদারদের দাবী আগে মিটাইবেন, সত্য হইতে তিনি কিছুতেই বিচু্যত হইবেন না। দেবেন্দ্রনাথের অভিপ্ৰায় ব্যক্তি হইবার পর আত্মীয়েরা তাহাকে এই সিদ্ধান্ত ত্যাগ করিবার জন্য পুনঃপুনঃ অনুরোধ জানাইতে থাকেন। ঠাকুরবাড়ীর প্রতিটি কক্ষেই এক আসন্ন অমঙ্গল চিন্তার ছায়া পড়িল । পিতৃব্য রমানাথ ঠাকুর দেবেন্দ্ৰনাথের এই আদর্শবাদের নি, কপৌ, তীব্ৰ প্ৰতিবাদ জানাইয়া বলিলেন, “সবই তে! বুঝলুম, কিন্তু সমস্ত দেন। শোধ কববার পূর্বে স”। সার কিভাবে চলবে, তা সি স্ত। ক ব্লেছ কি ? এতবড ংসারেব মান সম্মানই বা থাকবে কোথায় ?” দেবেন্দ্রনাথ । কিন্তু স্বয় ক ও ব্র্য পালনে অবিচল রহিলেন । পিতার সমস্ত কিছু স্থালীর ও অস্থাবার সম্পত্তির একটি যথাযথ তালিক। তিনি প্ৰস্তুত করিতে লাগিলেন । ইতিমধ্যে সকল আত্মীয় স্বজনই দেবেন্দ্রনাথে।ব অপরিণাম ? শতার কথা ভাবিয়। কষ্ট হইয়া উঠিয়াছেন । সে সময় তাহার। ভ্ৰাতাগণ কিন্তু জ্যেষ্ঠের সত্যনিষ্ঠার প্রতি সমর্থন জানাইতে পশ্চাদপদ হন নাই । সম্পত্তির তালিকা আদালতে উপস্থাপিত করিবার নির্দিষ্ট দিনটি উপস্থিত হইল। প্ৰাতঃকালে আহারাদি পর ভ্ৰাতাঙ্গণসহ 30