পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৪১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিঞ্চাশত্ৰুমোধ্যায় । 89 \כ আবার কামনানুসারে তৎক্ষণাৎ স্বস্থানে প্রস্থান করিলেন কেন ? হে বিচক্ষণ মুনে ! আমার নিকট সবিস্তরে বর্ণন কর | বেদব্যাস কহিতে লাগিলেন, হে বৎস! তোমার প্রার্থনানুৰূপ সবিস্তর বর্ণন করিতেছি, তুমি অবহিত চিত্তে শ্রবণ কর । পূৰ্ব্বকালে, প্রজাপতি দক্ষ প্রাণসম কন্যা সতীর অদশনে কাতর হইয়া ভঁহিকে প্রধান প্রকৃfন অবগত হইয়া অন্তঃকরণে চিন্তা করিতে লাগিলেন ; আমি, কঠোর তপস্য বলে পরাৎপরা অাদ্যাশক্তিকে কস্তাৰূপে লাভ করিয়াছিলাম, কিন্তু মদীয় দুর্ভাগ্য নিবন্ধন মোহ প্রযুক্ত শিবনিমদ কারণে আমি সেই কন্য পত্ন হইতে বঞ্চিত হইয়াছি , এক্ষণে, যাহতে সেই দেবী অামা হইতে উদ্ভূত হন তদনুৰূপ তপস্যার্থ যত্নবান হইব । অন্তঃকরণে এই প্রকার অবধারণ করিয়া হিমালয়ের সুন্দর প্রস্থদেশে গমন পূর্বক শতবর্ষ পৰ্য্যন্ত জগদম্বিকার আরাধন। করিলেন । * তদীর প্রণয়াৰ্দ্ধহারিণী প্রস্থতিও যথভদি বহুদিন পর্য্যন্ত পরমেশ্বরীর প্রীতিম ধন করিয় ছিলেন। পরে, পর মেশ্বরী তাহদের তপস্যায় পরিতুষ্ট ইয়। র্তাহাদের দৃষ্টি গোচরে উপনীত হইয়া কহিলেন, তোমরা কি কামনায় তপশ্চর্য্যা করিতেছ ? তোমাদের প্রার্থনা কি, বল । পরমেশ্বরীর বাক্যে প্রজাপতি কহিতে লাগিলেন,"হে জননি ! যদি আমাদের প্রতি তোমার কৃপা হইয় থাকে তবে