দ্বিষষ্টিতমোধ্যায়। לפלפא কথা বলিয়া জগন্নাথ সহসাই গরুত্ববাহনে नमांकछ ड्हेग्नो ব্ৰহ্মার সহিত শিবসন্নিধানে চলিলেন । ইন্দ্রও ভঁiহাদের উভয়ের পশ্চাৎ রথ রোহণ করিয়া গমন করিতে থাকিলেন। র্তাহাদিগকে সমাগত দেখিয়া বুদ্ধিমানের শ্রেষ্ঠ নদী মহেশ্বরের সন্নিধানে গমন করিয়া তৎক্ষণমাত্রেই কহিলেন, হে মহেশান ! হে দেবদেব ! স্বয়ং বিষ্ণু নারায়ণ ব্ৰহ্মার সহিত দ্বারদেশে উপস্থিত হইয়াছেন ; ইন্দ্র ও উহাদের অনুবৰ্ত্তমান। এই কথা শ্রবণ মাত্রেই শস্থ কহিলেন, শীঘ্রই পুর প্রবেশ করাও । সেই কথা শুনিয়া নন্দী দ্বারদেশে প্রত্যাগত হইয়া তাহাদিগকে পুরপ্রবেশ করাইলেন। তাহারা শিব সন্নিধানে উপস্থিত হইয়া প্ৰণিপাত পূর্বক পাৰ্ব্বতী সহিত পাৰ্ব্বতীনাথকে প্রণাম করিলেন । তদনন্তর মহাদেব তঁহদিগকে জিজ্ঞাসা করিলেন, কি জন্য এস্থানে সমাগত হইলেন , আপনাদের কি কাৰ্য্য সমুপস্থিত হইয়াছে ? তখন নারায়ণ কহিলেন, এই মহামতি ইন্দ্র মুনিশাৰ্দ্দল গৌতমকে ব্ৰহ্মহত্যার প্রায়শ্চিত্ত জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, তিনি কহিয়াছিলেন, কালীপুর গমন করিয়া মহাকালীকে দর্শন কর। সেই কালীপুর কোথায়, স্বরপতি কিছুই জানেন না । মুনিশাৰ্দ্দলের বাক্য শ্রবণ করিয়া ইন্দ্র ব্ৰহ্মার নিকটে উপস্থিত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, প্রভো! দেবীর পুর কোথায় আমাকে বলুন। তদন্তর ব্রহ্ম বলিলেন, আমি জানি না। কোথায় দেবীর পুর এই কথা বলিয়া ইন্দ্রকে সঙ্গে লইয়া আমার নিকটে আদিলেন । ব্ৰহ্মার প্রেরিত হইয়া ইন্দ্র আমাকে জিজ্ঞাসা করিলেন ।