পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত । ৫ নব-প্রস্থত বালকটীকে দেখিয়া আছাদিত হইলেন এবং মনে মনে বিবেচনা করিলেন যে সস্তানটী লক্ষণক্রান্ত বটে। পুত্ৰটী দিন দিন শশিকলীর ন্যায় বৃদ্ধি পাইতে লাগিল । সমাদারও তাহাঁকে আপন দৌহিত্র ভাবে লালন পালন করিতে লাগিলেন। অন্নপ্রাশনের কাল উপস্থিত হইলে অন্নপ্রাশন দিয়া তাহার নাম শ্রীরাম রাখিলেন। ঐ বালকের বয়ে রদ্ধি হইলে লোকে তাহাকে জ]নিল “ যে সমাদারেদের বালক এবং সকলে ভtহাকে রাম রায় না; বলিয়া রামসমাদার বলিত । এই রূপে কিছুকাল যায়, রায় যে হস্তিনাপুর গমন করিলেন.ৰ্তাহার আর পুনরাগমন হইল না। সমাদার বিবেচনা করিলেন বালকের ষজ্ঞোপবীতের সময় উপস্তিভ অভএব প্রথান প্রধান পণ্ডিতের স্থানে জিজ্ঞাসা করি, তাহার। যেমত কহেন সেই মত কার্যা করিব । এই সকল বিবেচনা করিতে করিত কাশীনাথ রায়ের অনুদ্দেশ কাল দ্বাদশ বৎসর গত হইল, পরে পণ্ডিতের ব্যবস্ত মতে রায়ের শ্ৰাদ্ধ করাইয়া গ্রীরামের যজ্ঞোপবীত দিয় বিবাহ দিলেন । কিছু কাল পরে শ্রীরাম সমাদারের জায়। গৰ্ত্তৰতী ও যথাকলে পুত্ৰবতী হইলেন । রামসমাদার সৰ্ব্বলক্ষণাক্রান্ত চন্দ্র-তুল্য পরম রূপবান পুত্রকে দেখিয় বিবেচনা করিলেন বুঝি এই পুত্ৰ হইতে