পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত। ১১ মোত্তম স্থতার বস্ত্র, বনাত, মখমল এবং চুনি, চদ্রকান্তমণি, স্থৰ্য্যকান্তমণি, নীলকান্তমণি, অয়স্কান্তমণি এবং সহস্ৰ সহস্ৰ সুবর্ণ দিলেন । ভেটের দ্রব্য দর্শন করিয়া এবং রাজার শিষ্টত দেখিয় রাজা মানসিংহ ভাস্ত্যন্ত তুষ্ট হইয়। রাজা ধীরসিংহকে বসিতে আজ্ঞা করিলেন। রাজ ধীরসিংহ নান প্রকার শিষ্টাচার করিয়। কহিলেন মহারাজ ! অমীর নগরের ভাগ্যক্রমে এবং আমার অদৃষ্ট প্রসন্ন প্রযুক্ত এস্থলে মহারাজার আগমন হইয়াছে। রাজ মানসিংহ অত্যন্ত তুষ্ট হইয়। রাজ ধীরসিংহকে হস্তি ঘোটক এবং দিব্য রাজবস্ত্র, যুক্তর মালা,নানালিথ অভরণ প্রসাদ স্বরূপ প্রদান করিলেন, এবং কহিলেন আমি তোমার নগর ভ্রমণ করিয়া দেখিব । রাজা ধীরসিংহ নিবেদন করিলেন যে আজ্ঞা , ইহার পর ধীরসিংহ প্রধাম করিয়া বিদায় হইলেন। পর দিবস রাজ৷ মানসিংহ রাজ ধীরসিংহের নগর ভ্রমণ করিতে গমন করিলেন। ভবানন্দ রায় মজুমদারকে সঙ্গে করিয়া মানসিংহ নগর ভ্রমণ করিতে করিতে দেখেন এক সুড়ঙ্গ, জিজ্ঞাসা করিলেন এ কিসের মুড়ঙ্গ , তাহাতে রায় মজুমদার উত্বর করিলেন , রাজা বীরসিংহের বিদ্যা নামে এক কন্য। ছিল, সে সৰ্ব্বশাস্ত্রে পণ্ডিতা, সে প্রক্তিজ্ঞা করিলেক, “ ষে আমাকে শাস্ত্র বিচারে পরাস্তব করিবেক, " আমি তাহাকে পতিত্ত্বে বরণ করিব ।