পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত । ৫৫ পর দিবস রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় নবাব সাহেবের নিকট আত্ম রাজ্যের অপ্রতুল নিবেদন করিয়া রাজধানী হইতে বিদায় হইয়া স্বরাজ্যে পুনরাগমন করিলেন । পরে শিবনিবাসের বাটীতে পৌছিয়। রাজা যাবতীয় পত্র মিত্রগণকে আজ্ঞ করিলেন, আমি একবার কালীঘাটে যাত্র করিব, তোমরা প্রস্থত হও । সকলে যে অজ্ঞ বলিয়া রাজসত হইতে স্ব স্ব স্থানে আসিয়া রাজার যাত্রার আয়োজন করিতে আরম্ভ করিলেন । রাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায় পাত্রকে সঙ্গে করিয়৷ কালীঘাটে উপনীত হইলেন। কিঞ্চিৎকাল পরে কুঠীর বড় সাহেবের নিকট স্বীয় পত্রিকে ইহা কহিয়। প্রেরণ করলেন যে, তুমি সাহেবকে নিবেদন কর, কল্য আমি ভঁাহার সহিত সাক্ষাৎ করিতে যাইব । পাত্র সাহেবের সহিত সাক্ষাৎ করিয়। নিবেদন করিলেন, মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায় কালীঘাটে আসিয়াছেন, এইক্ষণে বাসন যে, মহাশয়ের সহিত সাক্ষাৎ করেন। সাহেব আজ্ঞা করিলেন আসিতে কহিবেন। "জ্ঞা পাইয়। রাজা পাত্রকে সমভিব্যাহারে করিয়া পরদিবস সাহেবের নিকট গমন করিলেন । রাজী কৃষ্ণচন্দ্র রায় সাহেবের সহিত সাক্ষাৎ করিবামাত্র সাহেব ষথেষ্ট মৰ্য্যাদা করিয়। উপবেশনার্থ সিংহাসন প্রদান করিলেন ; রাজা ও সাহেব উভয়ে সিংহাসনোপবিষ্ট হইয়৷ কথা প্রসঙ্গে হাস্য পরি