পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত। ৬১ ইতে পলায়ন করিয়। আপনকার নিকটে রহিয়াছে । অতএব ভ্রাতঃ দুই জনকে বন্ধন করিয়৷ শীঘ্র আমার নিকটে পাঠাইবেন, ইহাতে কদাচ অন্যমত করিবেন ন। । এইরূপ পত্র লিখিয়। কলিকাতায় পাঠাইলেন । কুঠার বড় সাহেব লিপি পাইয় আপন প্রধান প্রধান পাত্রমিত্রগণকে আহ্বান করিয়া পত্র দেখাইলেন; তাহার। পত্রার্থ জ্ঞাত হইয়। সাহেবকে সমস্ত বিবরণ অবগত করিলেন । সাহেব তচ্ছ বণে হাস্য করিয়৷ র্তাহাদিগকে আজ্ঞা করিলেন, পত্রের উত্তর এইরূপ এখানকার সমস্ত মঙ্গল জানিবেন । ভাইজী সাহেবের পত্র প্রাপ্ত হইয়। তন্মৰ্ম্মে অবগত হইলাম । আপনকার ভূত্য রাজ রাজবল্লভ এবং রাজা কৃষ্ণদাস, এই দুই জন পলায়ন করিয়া আমিয়। আমার শরণাপন্ন হইয়াছে, কিন্তু অন্য কোন হেতু নহে, আপনকার সঙ্গে আমার যথেষ্ট প্রণয় অাছে, আমার নিকট থাকিলে ইহার। ভয় হইতে মুক্ত হইবেক ইহার। সামান্যলোক, এরূপ ক্ষীণবলের প্রতি আপনকার ক্রোঞ্চকর। মেষের উপর ংহের পরাক্রম প্রকাশ মাত্র, বিশেষতঃ আপনি দেশাধিকারী আপনার কৰ্ত্তব্য পুত্র নিৰ্ব্বিশেষে প্রজা পালন করেন । আর যদি যথাথই ইহার দোষী হইয় থাকে, তবে এই ক্ষুদ্র অপরাধে এরূপ গুরু দণ্ড করা ভবাদৃশ ধ্যক্তির উ S