পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬• মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত। আপনকার নিকটে আছে, তাহাদিগের দুই জনকে । ৰন্ধন করিয়া অগেীণে আমার নিকটে পাঠাইয়। দিবেন। মহারাজ মহেন্দ্র নবাব সাহেবের আজ্ঞা শ্রবণ করিয়। নিঃশব্দ রহিলেন, কিঞ্চিৎকাল পরে নিবেদন করিলেন, যাহ আজ্ঞা হয় তাহাই লিখিব, কিন্তু এক পরামর্শ আছে। নবাব কহিলেন সে কি ? মহেন্দ্র বলিলেন কলিকাতার কুঠতে যে সাহেৰ লোক আছেন, তাহাদিগের জাতির এই নিয়ম যে শরণাগত ব্যক্তির নিমিত্ত আত্ম প্রাণপৰ্য্যন্ত বিসজ্জন করেন, অপিচ এ কেবল র্তাহাদিগের নিয়ম নহে, সকল জাতীয় সকল শাস্ত্রে শরণাগত ভাগ করা অধৰ্ম্ম রূপে পরিগণিত আছে। অতএব নিবেদন কিঞ্চিৎ কালেৰ জন্য রাজবল্লভ কলিকাতায় থাকুন,পশ্চাৎ কৌশল ক্রমে তাহা কে আনিতেছি, যদ্যপি হঠাৎ এমন পত্র আপনি পাঠান, আর কুঠীর বড় সাহেব রাজবল্লভকে ত্যাগ না করেন, তবে বিবাদ উস্থিত হইবেক । ইহাতে মহাশয়ের ষে মত আজ্ঞা হয় । নবাব শুনিয়া অধিকত্তর ক্রোধাম্বিত হইয়া কহিলেন, কি আমার আজ্ঞার উপর এরূপ বাদানুবাদ ! এখনি কুঠীর বড় সাহেবকে লেখ। মহারাজ মহেন্দ্র এইরূপ পত্র লিখিলেন । আত্ম মঙ্গল সম্বাদের পর লিখিলেন, আমার ভূত্য রাজ রাজবল্পত ও রাজা কৃষ্ণদাস এখান হ: