পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত। ৮৩ র। তাজ্ঞ। মাত্র এক জন মোহন দাসের নিকট গমন করিয়া অগ্নিবাণে তাহাকে সংহার করিল। ' মোহন দাস পতিত হইলে নবাবের সেনাগণ স্থতাশ হইয় রণে ভঙ্গ দিয়া পালাইলেই ইংরাজেরা জয়ী হইল । পরে নবাব সেরাজদ্দৌলা সকল বৃত্তান্ত শ্রবণ করিয়! মনে মনে বিবেচনা করিলেন কোন মতে রক্ষা নাই ; আপন সৈন্য বৈরী হইল। অতএব আমি এখান হইতে পলায়ন করি ইহাই স্থির করিয়া নৌকারোহণ করিয়া পলায়ন করিলেন। পরে সাহেবের নিকটে সকল সমাচার নিবেদন করিয়া মীর জাফরালি খী মুরশিদাবীদের গড়েতে গমন করিয়া ইংরাজী পতাকা উঠাইয়া দিলে, সকলে বুঝিল ইংরাজ মহাশয়ের দিগের জয় হইল ; তখন সমস্ত লোকে জয় জয় ধ্বনি করিতে প্রৱৰ্ত্ত হইল এবং নানা বাদ্য বtজিতে লাগিল। যাবতীয় প্রধান প্রধান মনুষ্য ভেটের দ্রব্য দিয়৷ সাহেবের নিকট সাক্ষাৎ করিলেন, সাহেব সকলকে আশ্বাস করিয়া যিনি যে কৰ্ম্মে নিযুক্ত ছিলেন সেই কৰ্ম্মে তাহাকে নিযুক্ত, করিয়া রাজ প্রসাদ দিলেন। মীর জাফরালি খাকেনবাব করিয়া সকলকে আজ্ঞা করিলেন, যে তোমর। এমত সাবধান পূৰ্ব্বক রাজ কাৰ্য্য করিবে ঘে যেন রাজ্যের প্রতুল হয় এবং প্রজা সকল মুখে