মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়স্য চরিত্র^। Y& বাধয়ান পরগণা জমিদারী করিয়া আসিয়াছেন ইহাতে যাবদীয় মনুষ্য হর্ষ হইয় ভেটের সামগ্রী লইয়া সাক্ষাৎ করিতে গমন করিলেক। সকলেরি মহা আনন্দ হইল রায় মজুমদার যে যেমন মনুষ্য তাহাকে তেমনি সমাদর করিয়া শিক্টাচার করিলেন এবণ প্রজারদিগকে যথেষ্ট আশ্বাস করিয়া সকল মনুষ্যকে জমিদারীর পত্র দেখাইলেন। পশ্চাৎ আত্মগৃহে গমন করিয়াপুরমধ্যে উত্তম স্থানে কিঞ্চিৎকাল ৰসিয়া অন্তঃপুরে গমন করিয়া মধুর বাক্যে নিজ পরিবারের তোষ জন্মাইয়া দিব্য আসনে বদিলেন। রায় মজুমদারের পত্নী লক্ষ্মীর আগমনের যাবদীয় বৃত্তান্ত নিবেদন করিলেন সকল সমাচার জ্ঞাত হইয় রায় মজুমদার বিবেচনা করিলেন লক্ষ্মীর কৃপায় আমার সকল সমপত্তি। মহানন্দে গাত্রোথান করিয়া ব্যাপী দর্শন করিয়া প্রণামানন্তর বহবিধ স্তৰ করিলেন এব^ সহস্রমূদ্র ব্যয় করিয়া জ্ঞাতি কুটুম্ব নিমন্ত্রণ করিয়া লক্ষ্মী পূজা করিলেন এব^ রাজকীয় ব্যাপার কারতে প্ৰবৰ্ত্ত সকল প্রজা মনের হর্ষে রাজকর যোগাইতে লাগিল। কিছু কালানন্তরে ভবানন্দ রায় মজুমদারের তিন পুত্র হইল জ্যেষ্ঠের নাম রাথিলেন গোপাল মধ্যমের নাম গোবিন্দ কনিষ্ঠের নাম গ্ৰীকৃষ্ণ ইষ্টারদিগের মধ্যে গোপাল রায় সৰ্ব্ব শাস্ত্ৰে উত্তম পণ্ডিত। কতক কালানন্তরে রায় মজুমদায় তিন পুত্রের ৰিবাহ দিলেন কালক্রমে গোপাল রায়ের পুত্র হইল নাম রাখিলেন রাস্বৰ রায় ভবানন্দ রায় পৌত্র দর্শন করিয়া বিবেচনা করিলেন এ পৌত্র অতি প্রধান মনুষ্য হইবেক সৰ্ব্ব লক্ষণে লক্ষণক্রিান্ত | পৌত্রোৎসবে মহন্তী ঘটা করিয়া পশ্চাৎ ভূতি সুবুদ্ধি রায় ও হরিবল্লভ রায়কে কিঞ্চিৎ জমিদারী করিয়া দিয়া সম্প২লারহইতে বিরত হইলেন। পরে গোপাল রায় সৰ্ব্বাধ্যক্ষ হইয়া কাল স্বাপ*j १.
