‘2 & মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়স্য চরিত্র^। করেন কিছু কাল পরে গোপাল রায় ভুতি গোবিন্দ রায় ও ভুত শ্ৰীকৃষ্ণ রায়কে কিঞ্চিৎ জমিদারী দিয়া ঈশ্বর ভজন কারণ বিষয়ত্যাগী হইলেন । পরে রাঘব রায় সৰ্ব্ব শাস্ত্রে গুণবান অতিবড় দাতা সৰ্ব্বদা যাবদীয় প্রজার প্রতিপালনে মতিমান সৰ্ব্ব লক্ষণাক্রান্ত দান ধ্যান যোগ সদালাপ বিশিষ্ট লোকের সমাদর রাজ্য সুদ্ধ সকল লোকের নিকট মহৎ সূখ্যাত্যাপন্ন জমিদারীর বাহুল্য হইতে লাগিল মনে বিচার করিয়া স্থির করিলেন আমি রাজধানীতে গমন করিব শুভ দিন স্থির করিয়া রাজধানীতে গমন করিলেন সম্রাটের রাজরি সহিত সাক্ষাৎ করিয়া আত্মমানের গৌরব যথেষ্ট জন্মইলেন। সম্রাটের রাজা রাঘব রায়ের সহিত আলাপ করিয়া দেখিলেন এ বড় মনুষ্য ইহঁাকে রাজা করি। পরে অনেক ভূমির কৰ্ত্ত করিয়া রাজপ্রসাদ দিয়া উপাধি রাথিলেন রাঘব রায় মহারাজ সেইঅবধি থ্যাতি হইল মহারাজ পরে মহারাজ আত্মরাজধানীতে আগমন করিয়া রাজত্বের বাছল্য করিয়া কাল যাপন করেন। সময়ক্রমে এক পুত্র হইল তাহার নাম রাথিলেন রুদ্র রায় পশ্চাৎ কিঞ্চিৎ কালানন্তরে রুদ্র রায়কে রাজ্য দিয়া ঈশ্বরে মনোপণ করিলেন। রুদ্র রায় মহারাজ রাজ্যাভিষিক্ত হইয়া মহানন্দে কাল যাপন করেন এক দিবস পাত্র মিত্র সকলকে আজ্ঞা করি, লেন যে তোমরা সকলে মাটীয়ারি পরগণায় যাইয়াঅপূৰ্ব্ব এক পুরী প্রস্তুত করছ আমি সেই স্থানে ৰাস করিব সকলেই কছিলেন উপযুক্ত স্থান বটে এই পরামর্শ স্থির করিয়া প্রধানং চাকর অগ্রে গমন করিয়া বাটী নির্মাণ করিলেন। পরে রুদ রায় মহারাজ সপরিবারে মাটীয়ারির বাট যাইয় বসতি করিলেন অদ্যাপি এ সকল স্থান বর্তমান আছে। পরে সময়ক্রমে রুদ্র রায় মহারাজার তিন পুত্র হইল জ্যে
