)> মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়স্য চরিত্র” । পূজা করিয়া সূৰ্য সৃষ্টি করিয়া রাজা রাণী প্রত্যহ ঈশ্বরের তপস্যা করেন এই রূপে এক বৎসর গত হইল রাজা রাণীর তপস্যাতে সকল লোকের চমৎকার বোধ হইয় বিস্তরং প্রশ৭২সা করিলেক আরাধনার নিয়ম এক বৎসর । তাহ পূর্ণ হইলে মহতী ঘটা করিয়া যজ্ঞ করিলেন কিঞ্চিৎকাল পরে এক দিবস রাত্রে রাজা রঘুরাম রাণীর সহিত অন্তঃপুরে শয়ন করিয়াছেন রজনী শেষে রাণী অপূৰ্ব্ব স্বপ্ন দেথিয় চৈতন্য হইয় রাজাকে গাত্রোথান করাইলেন রাজার চৈতন্য হইলে পর নিবেদন করিলেন হে মহারাজ আমি এক আশ্চর্য্য স্বপ্ন দেখিলাম রাজ কহিলেন কি স্বপ্ন দেথিয়াছ রাণী কছিলেন আমি নিদ্রায় ছিলাম এক জন অপূৰ্ব্ব পুরুষ আসিয়া আমাকে কহিলেন আমি তোমার পুত্ৰ হইব আমাহইতে তোমরা অনেক সুখী হইবা এৰণ যাৰদীয় লোক তোমাকে সুবর্ণগহ্ব কহিবেক যে হেতু আমাকে প্রসব হইবা আমি ক. হিলাম আপনি কে তাহাতে কহিলেন তোমরা যাহার আরাধনা করিয়াছিল। আমি তাহার অনুগৃহীত তোমার পুত্র হইতে আমাকে আজ্ঞা হইয়াছে ইহাই বলিয়া অতিক্ষুদ্রমূৰ্ত্তি ধারণ করিয়া আমার মুখমধ্যে প্রবেশ করিলেন। রাজা রঘুরাম রায় স্বপ্নের বৃত্তান্ত প্ৰৰণ করিয়া মহানন্দার্ণবে মধু হইয়। রাণীকে কহিলেন তোমার অপূৰ্ব্ব ৰালক হই, বেক অদ্য তোমার গৰ্ত্তাধান হইল এ কথা অন্যকে কহিৰা ন। কিঞ্চিৎকাল পরে রণীর গন্ত প্রচার হওনে পাত্র মিন্ত্র यांीग् बङ्गि गमूश् खानश् श्रॆण नििरन् नाना श्रढगङ्ग উৎসাহ হইতেছে সময়ক্রমে রাণীর প্রসৰ ৰেঙ্গন উপস্থিত হইল এই লম্বাদ রাজা গুনিয়া জ্যোতিষ শাস্ত্ৰে মহামহোপধ্যায় এমত পণ্ডিতগণকে লইয়। রাজা অন্তঃপুরের নিকটে বসিলেন যাষনীয় প্রধানং ভূত্যের সঙ্গ সাবধানে আছে
