মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়স্য চরিত্র"। ‘, a ষ্ঠের নাম রামচন্দ্র মধ্যম রামকৃষ্ণ কনিষ্ঠ রামজীবন | রামচন্দ্র মহারাজ অতিবড় বলবান রাজ্যাভিষিক্ত হইয়া বলক্রমে অনেক ক্ষুদ্র জমিদারের ভূমি লইয় আপন রাজ্য অধিক করিলেন রামচন্দ্র মহারাজ অবর্তমানে রামকৃষ্ণ রাজা হইলেন এই কালীন ঢাকার সুৰ হইলেন মুরসদালি গ্ৰী ইনি ঢাক পরিত্যাগ করিয়া আত্ম নামে এক অপূৰ্ব্ব নগর বসাইয় নাম রাখিলেন মুরমিদাবাদ এই নগরে রাজধান করিলেন। রামকৃষ্ণ মহারাজ পরম ধাৰ্ম্মিক এবংs সূৰ্যার নিকট যথেষ্ট মৰ্যাদাম্বিত ধে রাজকর পূৰ্ব্বে নিয়মিত ছিল তাহ অপেক্ষ কিছু অল্প করিয়া যথেষ্ট সৈন্য রাথিয় রাজ্যের বাহুল্য করিলেন। রামকৃষ্ণ মহারাজ বাইশ লক্ষের জমিদারী করিয়া পরম সুখে কাল যাপন করেন তাহার অবর্তমানে রামজীবন রায় রাজা হইলেন। রামজীবন রায় মহারাজ রাজ্যপ্রাপ্ত হইয় রাজা রামকৃষ্ণ কৃষ্ণনগর নামে যে এক নগর করিয়াছিলেন সেই স্থানে রাজধানী কুরিলেন। রামজীবন রায় মহারাজ অত্যন্ত প্লতাপস্থিত রাজ্য অতিশয় শাসিত করিয়! এই রূপে কাল ক্ষেপণ করেন । সময়ক্রমে মহারাজার দুই পুত্র হইল জ্যেষ্ঠ রঘুরাম কনিষ্ঠ রামগোপাল কিছু কালানন্তরে রঘুরাম রায় । রাজা হইলেন রঘুরাম রায় মহারাজ অতিৰক্ষ দাতা পুণ্যবান পরম সুখে কাল যাপন করেন রাজা রাণীর অধিক বয়ঃক্রম হইল পুত্র না হওয়াতে সৰ্ব্বদা খেতি থাকেন এক দিবস মনেংচিন্তা করিয়া স্থির করিলেন ঈশ্বরের আরা४मादठिtङ्गरङ लेखभ द्रडू नाउ रुग्न मा अरु७द श्राप्रद्रा मूरें জনে কঠোর তপস্যা করি স্তৰে ঈশ্বর অবশ্য পুত্র দিবেন রাজা রাণী ইহাই স্থির করিয়া আরাধনার নিয়ম করিলেন অতিপ্রাতে গাত্রোথান করিয়া স্নানানন্তর ঈশ্বরের মহন্তী
