रै ७ মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়স্য চরিত্র^ । নিরূপণ করিয়া সকলেই সেই স্থানে বাস করেন। পরে রাজা আজ্ঞা করিলেন আমি এইস্থানে পুরী নির্মাণ কবি পাত্রকে শী আনয়ন কর রাজাজ্ঞানুসারে দূত গিয়া পাত্রকে আনিল পাত্রকে দেখিয়া মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায় কহিলেন তুমি এই স্থানে অপূৰ্ব্ব এক পুরী প্রস্তুত কর যেন কোনরুপে কেহ নিন্দ না করে। পাত্র নিবেদন করিলেন মহারাজ রাজধানীতে গমন করুন আমি পুরী নির্মাণ করাই পশ্চাৎ প্রস্তুত হইলেই মহারাজ আসিয়া দেখিবেন । ‘পাত্রের বাক্যে রাজা রাজধানীতে গমন করিলেন পাত্র সেই স্থানে থাকিয় পুরী নিৰ্ম্মাণ করিতে প্ৰবৰ্ত্ত হইলেন চারি দিগে যে নদী আছে সেই গড় হইল দক্ষিণ দিগের নদী বন্ধন করিয়া প্রধান পথ এবং সৈন্যের বাসোপযুক্ত স্থান করি, লেন বড়ং কামান দুই পাশ্বে রাখিলেন যে হঠাৎ পুরমধ্যে শত্র প্রবেশ করিতে না পারে তৎপরে অপূৰ্ব্ব অট্টালিকা তৎপরে বাদ্যাগার তৎপরে অতি উচ্চ অট্টালিকা তন্মধ্যে ঘড়ি তদন্থে ঘণ্টা তার পর চারি দরজা মধ্যে সদাগরেরদি গের থাকনের স্থান এবং হাট নানা জাতীয় দ্রব্যের ক্রয় বিক্রয় হইবেক তন্মধ্যে বিস্তারিত পথ কিঞ্চিৎ দূরে গিয়া এক অট্টালিক। তন্মধ্যে নানা জাতীয় যন্ত্র লইয়া যক্তির বাদ্যোদাম করিবেক। পরে রাজবাট প্রথম এক চতুঃসীম .. জারি এক অট্টালিকা তাহাতে রাজকীয় ব্যাপার হীৰেক । তিন পাশ্বে অট্টালিকা তন্মধ্যে ভূত্যের থাকিৰে পরে এক চত্বংসীমা তন্মধ্যে ঈশ্বরের আলয় অপূৰ্ব্ব রম্য স্থান সহস্রং লোকে দর্শন করিতে পারে পরে অপূৰ্ব্ব এই পুরী তন্মধ্যে মহারাজার বিরাজ করণের স্থান চারি দিগে অট্টালিকা পরে অন্তঃপুর অতিবৃহৎ বাট নানা স্থানে নান প্রকায় অট্টালিকা। অন্তঃপুরের কিঞ্চিৎ দূরে এক পুঙ্গে৷
