88 মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়স্য চরিত্র^। ৮কোঠীর বড় সাহেবকে বিস্তারিত সমাচার লিখিলেন সাহেব ঐ সকল পত্র পাইয়া সম্বাদ জ্ঞাত হইলেন। এই সময়ে নবাব সাহেব রাজ রাজবল্পভের উপর কোন কার্য্যের কারণ উন্মান্বিত হইলেন কিন্তু বাহো প্রকাশ করেন নাই। রাজা রাজবল্লভ আপন পুত্র কৃষ্ণদাসের সহিত গোপনে বিবেচনা করিলেন যে নবাব সাহেব আমারদিগের উপর উষ্ণু করিয়াছেন অতএব যদি আমরা এখানে থাকি তবে জাতি প্রাণ ও ধন সকল যাইবে অতএব এই সময় সপরিবারে পলায়ন করি। রাজা কৃষ্ণদাস কহিলেন নবাবের সাক্ষাৎ থাকিলে এ সকলি সারিৰে কিন্তু পলায়ন করিয়া কোথায় যাইব সকল দেশ নবাবের । রাজ রাজবল্লড কহিলেন চল কলিকাতায় যাই সে স্থান নৰাবের অধিকার নহে। ইজরাজ সাহেষেরদিগের অধিকার এব^ তাহারদিগের গুণ রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় বিস্তারিয়া কহিয়াছেন তাহাতে আমি জ্ঞাত আছি তাহার শরণাগত জনকে ত্যাগ করেন না। অতএব কলিকাতায় গমন করা পরামর্শ নতুৰা সকল নষ্ট হইবে এই স্থির করিয়া সপরিবারে পলায়ন করিয়া রাজা রাজবল্লভ কলিকাতায় আলিয়৷ কোঠীর বড় সাহেবের শরণ লইয়া বিস্তারিত নিবেদন করিলেন। কোঠীর সাহেৰ আশ্বাস করিয়া বলিলেন তোমারদিগের কোন চিন্তু নাই কলিকাতায় থাক ইহা বলিয়া আপনার প্রধান চাকরকে কহিলেন রাজ রাজবল্লভ ও কৃষ্ণদাস দুই জনে নৰায়ের শঙ্কায় পলায়ন করিয়া আমার শরণ লইয়াছে তুমি যথেষ্ট আশ্বাস দিয়া উত্তম এক স্থানে রাখ। লাহেবের आञ्जा प्राउ श्रृथान९ झारुङ्ग फैसम्न इत्न रुँइङ्गर्भित्रू झ| খিলেন। কিছুকাল গোঁণে নবাৰ সুজেয়দৌল প্ৰৰণ করিলেন যে
