जहद्मएङन्ौं জমিতে থাকে, নন্দ হাত গুটািইয়া চুপচাপ বসিয়া থাকে। কিন্তু সত্যপ্রিয় আর তার দিকে তাকায় না, আর কিছুই তাকে বলে না । আগের মত একে একটু হাসি এবং ওকে দু'টি কথা দিয়া বেতনভোগী অতিথিদের আপ্যায়ন করিতে থাকে । বাড়ী ফিরিবার সময় জ্যোতিৰ্ম্ময় বলে, “কাল থেকে তুমি আর আপিসে যেও না ভাই । যদি পারি অন্য কোথাও তোমার একটা চাকরী করে দেব ।” নন্দ চুপ করিয়া থাকে। জ্যোতিৰ্ম্ময় একটু সঙ্কোচের সঙ্গে বলে, “আমার কোন দোষ নেই বুঝতে পারছি তো ? এক মাসের মাইনেটা তোমায় পাইয়ে দেব ।” “মাইনে চাইনে ৷” বিছানায় শুইয়া নন্দ আর সেদিন প্ৰতিদিনকার মত ঘুমানোর আগে খানিকক্ষণ এপাশ ও পাশ করে না, চুপচাপ শুইয়া থাকে। নিজের হাতে মানুষ করা ভাই সম্বন্ধে যশোদার অনুভূতি একটু বেশী রকম তীক্ষু। অন্ধকার ঘরে নন্দর অভ্যস্ত নড়ন চড়নের সাড়া না পাইয়া সে ঘরের অন্য প্ৰান্তের বিছানা হইতে জিজ্ঞাসা করে, “যুমোলি নন্দ।” ‘ना, यूएमाछे नि।' নন্দ রাগ করিয়াছে ? কি হইল নন্দর ?-“কি আবার হল তোর ?? ‘সকলের সঙ্গে ঝগড়া করবে তুমি, আর চাকরী যাবে আমার। সৰ্বোনাশ করে ছাড়বে তুমি আমার।’ নন্দর উল্টা পাল্টা কথা জোড়া দিয়া ঘটনাটা আগাগোড়া গঠন করিতে যশোদার একটু সময় লাগে । তখন সে বিছানায় উঠিয়া বসিয়া বলে, “আর তুই কি করালি ? ঘাড় হেঁট করে খেয়ে এলি পেট পুরে ? মরণ হয় না তোর নচ্ছার হারামজাদা ছেলে |’ ‘cथछि नांकि अभि किछू ?' “খাস নি ? কিছু খাস নি ? বসেই বা রাইলি কেন অমন অপমানের পায় ? কাপেটের আসন আর রূপোর থালাবাটি যখন আনতে বলল, গট গট করে উঠে চলে আসতে পারলি না। তুই ? বলে আসতে পারলি না, তোমার মত লোকের বাড়ীতে আমি-" tok
