efó向傳 কে একজন বলল, “সে আপনি বুঝবেন না।” তাৱক আন্দাজে বক্তার দিকে মুখ ফিরিয়ে বলল, “কেন বুঝব না? রামবাবু অকারণে কিছু করেন না। কেন করেন না সেটা বুঝি। আপনাদেরটা বুঝব না কেন ? রামবাবু কখনো জেনে শুনে এমন কনফারেন্স ডাকেন নি, যা সম্পূর্ণ নিম্ফল হতে বাধ্য ।” মিলের রঙীন শাড়ী পরা একটি মোটা মেয়ে বলল, “আপনি খোকার মত কথা বলছেন। রামবাবু কনফারেন্স ডাকবেন মানে ? তার কতটুকু এরিয়া । হেডকোয়াটাস থেকে কনফারেন্স ডাকা হয় ।” পুষ্প দাত দিয়ে নখ খুটছিল, গরম ঘরের ফোকর দিয়ে গলিয়ে একটু ঠাণ্ড বাতাস ঢোকার মত ছেলেমানুষ পুষ্প হঠাৎ বলে বসিল, “প্ৰস্তাবের কথা বাদ দিন না। তাৱকদা । কনফারেন্সে সকলে একত্র হবে তো, চাদিকে যারা ছড়িয়ে রয়েছে ? সেটা বুঝি কম হল |’ ‘তা বটে। সেটা ঠিক।” বলে শেষ পৰ্যন্ত পুষ্পর কাছে হার মেনে তারক বসিল । তারক একদিকে খুশি হয় এই ভেবে যে পাট কংগ্রেসকে গাল দেবে না । শৈশব থেকে সে অন্ধ গ্ৰীতি দিয়ে এসেছে কংগ্রেসকে । নতুন চিন্তার প্রধান ধারা থেকে ঘাট ও কলসী ভরে অনেক নমুনা তার কাছে পাঠিয়ে দিয়েছে যুগ, ভাবতে LELES zDYD DK YS LrB DBDL BYS BBtD S SDDDS BBL0D DBB মতি মানুষের, গেয়ে সতীর মত ভেতরে কে গো ধরে আছে। ফসল ফলাবে সেই একজন-অবশ্য ঘটি কলসীতে সেচে নয়, বায়ের মেঘের ধারা বধিয়ে। তাৱক বুঝতে পারে না। কংগ্রেসকে বাইরে আনতে এত ব্যন্ত কেন এৱা, এত অধীর কেন ? এরা কেন অবাস্তব অর্থহীন পরিকল্পনা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে থাকবে । বর্তমানে ? আর তো কোন পথ নেই কংগ্ৰেসেৱ । যে নামে হোক, যে ভাষায় হােক, যে পদ্ধতিতে হােক, এদের মূলনীতি গ্ৰহণ করতেই হবে কংগ্রেসকে, ষে পথে চলতে এরা এত ব্যাকুল সেই পথেই হবে কংগ্রেসের গতি। তারকের কাছে এই সম্ভাবনা অপরিহার্য। ছোট ছোট পাটির জন্ম, ভেদাভেদ, দলাদলি গালভরা নাম দিয়ে দল গঠন, এসব তারককে তার মহকুমা-ঘেষা গাঁয়ে এতটুকু বিচলিত করতে পারে নি। যুদ্ধোত্তর ভবিষ্যতে নতুন ভাববন্যার আবির্ভাবে এতই দৃঢ় ভায় 8ፃ ፃ
