পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ኳbዎ সমাজ ও ধৰ্ম্মের মধ্যে বক্তব্যটা দিশেহারা হইয়া গেল। দেশ, সমাজ ও ধৰ্ম্মের কল্যাণ তো বটেই, কিন্তু কোন দিকে, কি ভাবে ? “আহা, আশ্রমে কি হয় না হয় সে তো আপনার জানাই আছে।” মহেশ চৌধুৰী সবিস্ময়ে বলিয়াছিল, "কিন্তু আশ্রমে তো আপনার একরকম কিছুই হয় না । ভাল একটা যায়গা দেখে কয়েকজন লোককে હ{ থাকতে দিয়েছেন। প্ৰভু যখন ছিলেন, তখন তবু মাঝে মাঝে দশজন এসে সদুপদেশ শুনবার সুযোগ の外で q*ー" 'હશમ૭ જf; ' ‘কে বলেন ?” 'अभि बलि। चांथcम बैब्रिा अहिछन, ऊँब्रि७ि বলেন ।” “লোকজন আসে ?’ মহেশ চৌধুরী সন্দিগ্ধ ভাবে বলিয়াছিল, “শুনলাম লোকজনের আসা অনেক কমে গেছে ?” মহেশ চৌধুরীর আশ্রম স্থাপিত হওয়ার পর DB KLLD BDBBB DDD KDL কমিয়া গেল,-একরকম বন্ধই হইয়া গেল বলা চলে। নূতন আশ্রমের উদ্বোধন-উৎসুবটা হুইল বেশ জমকাল। সহায় হইতে দু’চারজন নামকরা . লোক আসিল, খবরের কাগজে বিস্তারিত বিবরণও বাহির হইল। বিপিনের আশ্রমে যারা সদানন্দের উপদেশ শুনিতে যাইত, তারা সকলে তো আসিলই, কাছে ও দুরের আরও অনেক গ্রামের নারী পুরুষ ছেলেমেয়ের আবির্ভাবও ঘটিল। ভিড় হুইল ছোটখাট একটি মেলার মত। তার উপর আবার ছিল কাঙালী ভোজনের ব্যবস্থা । কদিন ছোটখাট গ্রামটির উপর দিয়া যে চাঞ্চল্য ও উত্তেজনার প্ৰবাহ বহিয়া গেল, তা সত্যই অভূতপূৰ্ব। উৎসব শেষ হইয়া গেল, দূরের যারা আসিয়াছিল সকলেই প্ৰায় ফিরিয়া গেল, আশ্রমের চিহ্ন হিসাবে খাড়া রহিল কেবল মহেশ চৌধুরীর বাড়ীর পাশে বাগানের পিছনের মাঠে মস্ত अकोठे नडून 5ांगा चांद्र बांशांप्नद्र बैंद्रcशछेद्र উপরে এক টুকরা আলকাতরা মাখানো চারকোণা কাঠে সাদা অক্ষরে লেখা “শ্ৰী শ্ৰী সদানন্দ স্বামীর चांड्वंश' । नङ्न चांश्च८ष षांश८ष डिफ् क्ळुि कभिन्ण बा, बांश्वद्म भूcथ नसून चांवcमग्र আলোচনাও থামিল না। প্ৰত্যেক দিন দলে দলে মানিক-গ্ৰন্থাবলী লোক আসিয়া নতুন চালায় নীচে বসে, মহেশ চৌধুরীর সংক্ষিপ্ত বক্তৃতা ও সদানন্দের বিস্তারিত উপদেশ শোনে, দলে দলে সদানন্দের শিষ্যত্ব গ্ৰহণ করে । সদানন্দ যতদিন বিপিনের কাছে ছিল, সাধারণ মানুষের পক্ষে তার শিষ্যত্ব লাভ YB S K KuDS BS SBDBD DDDD B বিপিন কদাচিৎ। যাকে উপযুক্ত মনে করিত তাকেই কেবল সদানন্দ শিষ্য করিত। এখানে সব বাছবিচার তুলিয়া দেওয়া হইয়াছে, যে আসে তাকেই সদানন্দ আলিঙ্গন দেয়। BDBDD S SLBB DDS KDD BBD চৌধুরীর পরামর্শে অথবা অনুরোধে এই নতুন প্ৰথায় দীক্ষা দিতে আরম্ভ করিয়াছে। মেয়েদের জন্য ব্যবস্থাটা অবশ্য অন্য রকম, দু'পায়ের পাতার উপর মেয়েরা মাথা নামাইলে সদানন্দ মাথার উপর দুটি হাত রাখিয়া তাদের শিষ্যত্ব দান করে। বিভূতি আশ্রমের ম্যানেজার। প্ৰকাণ্ড একটা বঁধানো খাতায় সে সকলের নাম, ঠিকানা এবং প্ৰণামীর পরিমাণটা লিখিয়া রাখে। মন্ত্রশিষ্যও করা হয়। কিন্তু তাদের সংখ্যা খুব BB S BS S OTSDDD S DD D DLD করে ও আগ্রহ জানায়, কেবল তাদেরই কাণে मानन्ध aाक्षान्म दकgद्र । মহেশ চৌধুরীই একদিন সবিনয়ে ব্যাপারটা ব্যাখা কয়িয়া সদানন্দকে বুঝাইয়া দিয়াছিল, হাত জোড় করিয়া বলিয়াছিল, “প্ৰভু, গুরু অনেকের আছে, গুরু। ত্যাগ করাটা ঠিক উচিত কাজ হয় না। श cल७भाcडा यांभालव्र टकथा नव। उभू भय নিয়ে শিষ্য হবার নিয়ম করলে যারা আগেই মন্ত্র নিয়েছে তাদের বড় মুস্কিল হবে। এমনি শিষ্য হতে দোষ নেই, উপদেশ শুনবে, সাধন ভজন পূজা BY BBDDDDD BB DBDS DBD BK দেবে, আশ্রমের নিজের লোক হয়ে থাকবে, তাই যথেষ্ট। এ ভাবে শিষ্য করলে কারও আশ্রমে যোগ দিতে কোন অসুবিধা থাকবে না।” “ गांनन हे भूछ शृंख् कब्रिा बुजिब्रांक्षि’, 'किखु निर्दि5igन्न जकब्णटक-' মহেশ চৌধুরী বলিয়াছিল, “বেশী বাছাবাছি করে লাভ কি প্ৰভু ? সবাইকে নিলে আমাদের ক্ষতিও কিছু নেই। ফাকিবাজ ৰাজে লোক হয়, খাতায় শুধু তার নানটা খাকৰে। শিষ্য হলেও শিষ্য হয়েছে বলেই বিশেষ কোন অধিকারও দেওয়া হৰে না যে ক্ষতি করবার সুবিধা পাবে।