পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).pdf/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আজ কাল পরশুর গল্প না। আশা করা যায়। রাবোয়াকে এই কথাটা অন্ততঃ বলা rt(R) রাবেয়া খানিক পরে ঘাট থেকে ফিরে আসে। অদ্ভুত BYK KD BB D BD DBHBDS S BDBD S ED DDBD দুঃসংবাদটা দেয় । রাবেয়া বলে, “জানি।” তারপর আনোয়ার রসুল মিয়ার কাছে দু’চারদিনের মধ্যে শাড়ী পাবার ভরসার খবরটা জানায়। এবারও রাবেয়া বলে, “জানি।” দাওয়ায় এসে রাবেয়া তার কাছেই বসে। তেল নেই, দীপহীন অন্ধকার বাড়ী ৷ অন্ধকার বলেই বুঝি পায়খানার ছেড়া চটের পর্দা জড়িয়ে নিজের কাছে রাবেয়া লজ্জা কম পায়। তাই বোধ হয় সে শান্ত হয়ে বসে কথা বলে আনোয়ারের সঙ্গে, ফুসে না, শাসায় না, খোচায় না। মনে মনে গভীর স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে আনোয়ার কয়েকদিন পরে সাহস করে হাত বাড়িয়ে রাবেয়ার হাত ধরে। রাবেয়া বলে, "খাবেনি ? চল । '5ळ দাওয়ার গাঢ় অন্ধকার থেকে ক্ষীণ চাদের আলোয় SS উঠানের আবছা অন্ধকারে নেমে রাবেয়া একটু দাড়ায়। তারপর আনোয়ারকে অবাক করে গায়ে জড়ানো চটটা খুলে छ्t७c ऐनद्म cक८ ।। 'बिज्ञा लांटा बए । १ों दूछे कब्रश् ।' আনোয়ারের একটু ধাধা লাগে, একটু ভয় করে। 'ফের নেয়ে নি।” ঘরে থেকে ভরা কলসী এনে রাবেয়া মাথায় উপুড় করে ঢেলে দেয়। গায়ের ছেড়া কুঠিটা খুলে চিপে নিয়ে চুল GKVY ? Giftg | ‘পানি ঢেলে দিলি সব ?” “ফের আনিব ।” আনোয়ারকে খাইয়ে নিজে খেয়ে সানকি। আর কলসি নিয়ে রাবেয়া ঘাটে গেল, আর ফিরল না। কাপড় যে দিতে KL D DBE KEE BB LLLLLLD DD DDD BBDDS একটা বস্তায় কতকগুলি ইট-পাথর ভরে মাথাটা ভেতরে ঢুকিয়ে গলায় বস্তার মুখটা দড়ি জড়িয়ে এটে বেঁধে পুকুরের জলের নীচে, পাকে গিয়ে শুয়ে রইল। কেবল কেশবের মনয়, এরকম অবস্থা আরও অনেকের হয়েছে। অন্ন নেই। কিন্তু অন্ন পাওয়ার একটা উপায় পাওয়া গিয়েছে মেয়ের বিনিময়ে। কয়েক বস্তা অন্ন, মেয়েটির দেহের ওজনের দু'তিন গুণ। সেই সঙ্গে কিছু নগদ টাকাও, DD KDDDD BB BDBDK LLJ KLS বছরখানেক আগের কেশব ভাল ছেলে খুজেছে, নগদ গহন জামা কাপড় আর তৈজসপত্র সমেত শৈলীকে দান BDDB YYSS BBLBBBD DEuS DDBDDS DDBD DD BDDBDB D DBBB D BBDBDD sDD DS DD BBD BBBD খুব বেশী না হওয়ায় যেমন তেমন চলনসই গ্ৰহীতাও জোটেনি। শৈলর রূপও আবার এদিকে চলনসই। অথচ GR GAV KțI GCR খুঁজতে খুজতে কখন নিজের, স্ত্রীর, অন্য কয়েকটি ছেলেমেয়ের এবং ঐ শৈলর পেটের অন্ন-এক পেটা, আধ পেটা, সিকি পেটা অন্ন-যোগাতে সর্বস্বাস্ত হয়ে গিয়েছে, ভাল করে বুঝবার অবকাশও কেশব পায়নি। বড় ছেলেটার বিয়ে দিয়েছিল, ছেলেটা চাকরি করত। স্কুলে তেতাল্লিশ D gS BD DKDS S ES DBBB S DDDSLB LYY B L S BBS DDD S LLES DD ডিগ্রিতে ওঠে। আর ভরিখানেক সোনার দামে যতটুকু গ+ ফোঁড়া ওষুধ মেলে তা যথেষ্ট না হওয়ায় পাঁচ দিনের মধ্যে যোয়ান একটা ছেলে মরে যায় এমন ম্যালেরিয়ার গুণটাই শুধু কেশবের শোনা ছিল। আরেকটা মেয়েও কেশবের মরেছে, সাধারণ ম্যালেরিয়ায়। এ ম্যালেরিয়া কেশবের ঘনিষ্ঠ ঘরোয়া শত্রু । এর অস্ত্র কুইনিনের সঙ্গেও তার পরিচয় অনেক দিনের। হরি হরি, মেয়েটার যখন এমনি কুইনিন গেলার ক্ষমতা ছিল না, জলে গুলে কুইনিন দিতে গিয়ে মারদার আঠা তৈরী হয়ে গেল । সদয় ডাক্তার বলল, পাগল, ও খুব ভাল কুইনিন। নতুন ধরণের কুইনিন-খুবই এফেক্টিভ। নইলে দাম বেশী নিই কখনো আপনার কাছে ?” মেয়েট মরে যাওয়ার পর সদয় ডাক্তার রাগ করেছিল। হাকিমের রায় দেওয়ার মতো শাসনভার নিন্দার সুরে বলেছিল, “আপনারাই মারলেন ওকে। কুইনিন ? শুধু কুইনিনে কখনো জর সারে ? পথ্য চাই না । পথ্য না দিশে মারলেন মেয়েটাকে, শুধু পথ্য না দিয়ে।' শৈলর চেয়ে সে মেয়েটি ছোট ছিল মোটে বছর