পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচনাসমগ্র প্রথম খণ্ড.djvu/৪৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bang labOOKS. in গ্ৰন্থপরিচয় এই ধরনের আরও কিছু-কিছু সংশোধন আছে। অতসী মামীর হঠাৎ একদিন টাইফয়েড জ্বর শুরু হওয়ার পর যতীন মামা বাঁশিটি বেচে দেওয়ার সিদ্ধান্ত করেন এবং ভাগনেকে বলেন, “তাব মানে ডাক্তাব বোসকে আর একটা কল দিতে হবে।” বিচিত্রা-য় ডাক্তার বোসের স্থানে ডাক্তার রায়ের উল্লেখ ছিল। গল্পে লেখকের পরবর্তী জীবনে ভাগ্যপরিবর্তনের প্রসঙেগ আছে--- “যথাসময়ে ভাগ্য আমার ঘাড ধরে যৌবনের কল্পনার সুখস্বৰ্গ থেকে বাস্তব্যেব কঠোর পুথিবীতে নামিয়ে দিল। নানা কারণে আমাদের অবস্থা খারাপ হয়ে পড়ল।” [মা রচনাসমগ্ৰ পৃ: ১৩৯] বিচিত্রা যা ছিল : “বি এ পাশ করে বার হতে না হতে ভাগ্য আমার ঘাড ধরে যৌবনের কল্পনার সুখস্বৰ্গ থেকে বাস্তবের কঠোর পৃথিবীতে নামিয়ে দিল। ব্যবসা ফেল পড়ল।-বাবা মনের দুঃখে ইহলোক ত্যাগ করলেন।”. গল্পে আছে - “আমার ছােটাে বোন বীণার বিয়ে হয়েছিল ঢাকায়।” মা রচনাসমগ্ৰ পৃ: ১৪০] বিচিত্রা-য় এর সঙ্গে অতিরিক্ত বাক্য ছিল : “বীণার স্বামী তারক সেখানে কলেজের প্রফেসার।” আর একটি পরিবর্তনের কথা অবশ্যই উল্লেখ্য। পত্রিকায় প্রকাশকালে গল্পটি এক, দুই, তিন--- তিনটি অধ্যায়ে বা পরিচ্ছেদে বিভক্ত ছিল। গল্পের “কেবলই মনে হয় নেশাকে মানুষ এত বড়ো দাম দেয় কেন ...” [মা বচনাসমগ্ৰ পৃ: ১৩৫] প্রভৃতি অনুচ্ছেদ থেকে দ্বিতীয় এবং মানিক রচনাসমগ্র ১৩৯ পৃষ্ঠায় “মানুষের স্বভাবই এই যখন যে দুঃখটা পায় তখন সেই দুঃখটাকেই সকলেব বড়ো করে দেখে ...” প্রভৃতি অনুচ্ছেদ থেকে তৃতীয় অধ্যায় বা পবিচ্ছেদ শুরু করা হয়। বর্তমানে মুদ্রিত গল্পে এই ধ্রুপ সংখ্যা চিহ্নিত উপরিভাগ নেই। অতসী মামী গল্পটি বিচিত্রা-য় প্রথম প্রকাশের পূর্বে উক্ত পত্রিকা দপ্তরে লেখক-কর্তৃক গল্পটি জমা দিতে আসার সময লেখক অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত স্বয়ং উপস্থিত ছিলেন, কল্লোল যুগ গ্রন্থে তার বিবরণ আছে দ্রষ্টব্য - কল্লোল যুগ, ১৩৬৬ সং পৃ: ১৯৯] । মানিক তীব লেখক-জীবনের উত্তবকালে অতিজানা অতিচেনা মানুষকে করেছিলাম। অতসী মামীব নায়ক-নাযিাকা। সত্যই চমৎকাৰ বঁশী বাজাতেন চেনা মানুষটি, বেশী বাজালে মাঝে মাঝে সত্যুই তীব গলা দিয়ে রিও পড়৩ এবং সত্যই তিনি ছিলেন আত্মভোলা BBBB BBBB BBB S LADLEEBB gBB BBB BBB BKYBE BBBLDLAL ggB S tBtE BBB BmBB BBB অনৰ্থ কল৩েন। এর নযক-নাযিক জীবন্ত মানুষ উদ্ভটভাবে হলেও কাহিনীতে প্রতিফলিত হযেছে মাটিল পৃথিবীব দুটি মানুষেব বাস্তব প্রেম। আগন্তক গল্পের পত্রিকা ধূত পাঠ পাওয়া গেছে। দুই পাঠে কিছু উৎকর্ষবাচক শব্দসংস্কার ব্যতীত দুই-একটি ক্ষেত্রে ঈষৎ পাঠগত পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। যথা : 8ֆ Գ পত্রিকার পাঠ [পত্রিকার পাঠে অনুপস্থিত।] গ্ৰন্থখৃত পাঠ মুকুল সাব্য দিযা বলিল, হঁয়া। কেমন আছ বসন্ত ? চলে যাচ্ছে এক বকম। বলিয়া বসন্ত একটু নিস্তেজ হাসি হাসিল। মনটা কী রকম কবিতে লাগিল মুকুলেব। হাসি গল্প আড়া দিয়া অর্ধেক জীবন যাব সঙ্গে মন খুলিয়া হইহই করিয়াছে, আজ তার সঙ্গে শুধু ভদ্রতার সম্পর্ক । মা রচনাসমগ্র ১, পৃ. ২০৬ তার খোকাকে দেখিবার আগ্রহ নাই দাদার। অমৃত কার্তিক, ১৩৩৯, পৃ ২২৬ এদিন পরে বড ভাইট এল, একটা প্ৰণাম টুণাম করা ? श्रृं २२७ মানিক ১ম-৩২ বাড়িতে পা দেওয়া মাত্ৰ সকলের আগে তাব খোকাকে দেখিবার আগ্রহ নাই দাদার! भ्रा झ5न्नाञभधं >. शृ २०१ এদিন পবে বড়োভাইটা এল, একটা পোন্নাম কব ? মা রচনাসমগ্র ১, পৃ ২০৭