छ्डी ९७ । । sta নিঃশব্দ পদক্ষেপ, সংযত নিশ্বাসে ফুলসাহেব জুমেলিয়াকে লইয়া “ আরে ধীরে অগ্রসর হইয়া প্রাচীরেরপার্শে আসিয়া দাড়াইল। সেই নিকষ-, কৃষ্ণ, অন্ধকারের মধ্যেপ্রহরী। তিমিরেঅনন্তকায় তাহাদিগকে দেখিতে, পাইল না। সে তাহাদিগের মাথার উপর দিয়া একদিক হইতে অপর দিকে চলিয়া গেল। প্রহরী অনেক দূর চলিয়া গেলে ফুলসাহেব একখণ্ড ক্ষুদ্ৰ ইষ্টক লইয়া প্রাচীর-গাত্রে ধীরে ধীরে আঘাত করিল। তাহার ” পর প্রাচীরের উপর কাণ পাতিয়া দিল। তখন বাহির হইতে, আবার সেইরূপ আঘাতের মৃদু শব্দ হইল। শুনিয়া অতি সাহসে ফুলসাহেবের বুক ফুলিয়া উঠিল এবং মুখPপ্ৰসন্ন ও প্ৰফুল্প হইল। ফুলসাহেব। আবার সেই-- রূপ শব্দ করিল। জুমেলিয়াকে বলিল, “গোরাচাঁদ ভুলে নাই, সে আসিDDDYLDD D DBB DS gBBDBDB BBD BBBDDB LtBB DuDDBBD পাৱিলে হয় ; তখন একবার অরিন্দম। আর যোগেন্দ্রনাথকে ভাল করিয়া বুঝাইয়া দিব, ফুলসাহেবকে ঘাটাইয়া তাহারা ভাল কাজ করে নাই। আরও তাহারা দেখিবে, ফুলসাহেব কেমন করিয়া অতি সহজে তাহার প্রতিজ্ঞা অক্ষরে অক্ষরে পালন করিতে পারে। তাহান্স ফুল সাহেবকে এখনও চেনে নাই, তাই তাহাদের মূর্থিতা সীমা অতিক্ৰম করিয়া একেবারে এতদূর উঠিয়াছে।” জুমেলিয়া মৃদুস্বরে, বলিল, “গোরাচাঁদ এখন তোমার কি উপকার করিবে, আমি কিছুই বুঝিতে পারিলাম না।” a ফুলসাহেব সেইরূপ মৃদুস্বরে বলিল, “আমি তাহাকে বলিয়া রাখিয়াছিলাম, যদি আমি কখন জেলের ভিতর আটক পড়ি, সে যেন, প্রত্যহ রাত্ৰে-রাত একটার পর প্রাচীরের উপর এক গাছি দাড়ি বলিতে না বলিতে নৌকা বঁধিবার কাছির মত মোটা এক গাছি
