পাতা:মায়ের নাম - জলধর সেন.pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ন্যায়বাগীশেখ মন্ত্রদান f ܚ কথাটা গ্ৰামময় প্রচারিত হইল। ছাত্ৰগণ, আত্মীয়-বন্ধু-বান্ধবগণ যে যেখানে ছিলেন, সংবাদ শুনিবা মাত্র ন্যায়বাগীশের গৃহে উপস্থিত হইলেন। ন্যায়বাগীশ মহাশয় সকলের সহিতই কথা বলিতে লাগিলেন ; মৃত্যুর কোন লক্ষণই কেহ দেখিতে পাইলেন না । একটু পরেই বামপ্রসাদ স্নান করিয়া বাড়ীতে আসিল। ন্যায়বাগীশ বলিলেন “বেলা বোধ হয় দ্বা শ দণ্ড পাব হয়েছে ।” MBYYY St DBBBB SS DYYYD DBuuDD DBDBDLYSS গিনি তখন গৃহিণীকে বলিলেন “সাধিব, আর তা বিলম্ব নাই । আমাকে একখানি কুশাসন পাতিয়া দাও । না না, আমাকে ধরিতে হইবে না ; আমার দেহ ত দুৰ্ব্বল বা অবসন্ন হয় নাই ।” গৃহিণী তাড়াতাড়ি কুশাসন পাতায় দিলেন। ন্যায়বাগীশ মহাশয় কাহারও সাহায্য গ্ৰহণ না করিয়া শয্যা হইতে নামিয়া, বস্ত্ৰ পৰিবৰ্ত্তন করিলেন ; উত্তরীয় গ্ৰহণ করি যা যোগাসনে বসলেন । গৃহিণী বলিলেন “আহ্নকের আয়োজন কবিয়া দিব কি ?” ন্যায়বাগীশ সহস্য বদনে বলিলেন “দেবি, সন্ধ্যা- আহিকের প্ৰয়োজন শেষ হইয়াছে ; আর নয় । বামপ্রসাদ, আমার কাছে এস ।” রামপ্ৰসাদ পিতার সম্মুখে বা পলে তিনি বলিলেন “রামপ্রসাদ, এখন আর আমি তোমার পিতা নহি, তুমি আমার পুত্ৰ নহয়-এখন আমি গুরু, তুমি শিষ্য। আমি আজ তোমাকে মন্ত্র দান করিব। ইহার পর কি কবি৩ে হইবে, ৩াহা মন্ত্ৰই তোমাকে বলিয়া দিবো ; আর যদি কিছু জানিবাধি প্রয়োজন বোধ করা, তোমাব জননীকে জিজ্ঞাসা করিও ! তিনি সব জানেন।” এই বলিয়া গৃহিণীর দিকে উৎফুল্প নয়নে fu